করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু সর্বনিম্ন: সফলতার হাতিয়ার গণটিকা

মনিরুজ্জামান উজ্জ্বল
মনিরুজ্জামান উজ্জ্বল মনিরুজ্জামান উজ্জ্বল , বিশেষ সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ০৯:৪১ পিএম, ১২ এপ্রিল ২০২২
ফাইল ছবি

দেশে মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণ ও ভাইরাসটিতে মৃত্যু প্রায় নিয়ন্ত্রণে। ক’মাস আগেও করোনা শনাক্তকরণ ল্যাবরেটরিতে প্রতি ১০০ জনের নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের সংখ্যা ছিল ৩২ জন। সে অবস্থা কাটিয়ে বর্তমানে নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১ শতাংশেরও নিচে নেমেছে। দেশে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ব্যাপক তাণ্ডবের মুখে গত বছরের ১০ আগস্ট করোনায় একদিনে ২৬৪ জনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে তখন মুমূর্ষু রোগীদের জন্য ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) শয্যা হয়ে উঠেছিল সোনার হরিণ।

করোনার নতুন ধরন অমিক্রনের ঊর্ধ্বমুখী প্রাদুর্ভাবের মধ্যে চলতি বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি একদিনে ৪৩ জনের মৃত্যুর খবর আসে। এরপর ধীরে ধীরে ভাইরাসটিতে দৈনিক শনাক্ত ও মৃত্যুর হার নিম্নমুখী হয়। বর্তমানে দৈনিক মৃত্যুসংখ্যা প্রায় শূন্যের কোটায়। গত ৪ এপ্রিল দেশে করোনায় একজনের মৃত্যুর ছয় দিন পর সোমবার (১১ এপ্রিল) দৈনিক মৃত্যুর তালিকায় আরও একজনের নাম আসে। গত এক মাসে (মার্চ ১০ থেকে এপ্রিল ১০ পর্যন্ত) করোনায় মারা গেছে ২৬ জন।

এদিকে করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই শিথিল হওয়ায় সংক্রমণভীতি কাটিয়ে স্বাভাবিকতা ফিরেছে জনজীবনে। সংক্রমণ ও মৃত্যুর এ নিম্নমুখী ধারায় জনমনে প্রশ্ন জাগছে, তবে কি দেশ করোনামুক্ত? যদিও দেশের রোগতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমানে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যুহার সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে ঠিক, তবে এ অবস্থাকে পুরোপুরি করোনামুক্ত বলা যাবে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের কথায়ও একই সুর- করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে, তবে দেশ করোনামুক্ত হয়ে গেছে, এখনই তা বলা যাবে না।

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের হুপেই প্রদেশের উহান শহরে প্রথম করোনার অস্তিত্ব শনাক্ত হয়। চীনা প্রশাসন প্রথমে উহান ও পরবর্তীসময়ে শহরটি পরিবেষ্টিত হুপেই প্রদেশের অন্যান্য শহরে জরুরি অবরুদ্ধকরণ জারি করলেও ভাইরাসটির বিস্তার রোধে ব্যর্থ হয়। এক পর্যায়ে ভাইরাসটির সংক্রমণ দ্রুত গোটা চীনে এবং এরপর বিশ্বের দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়ে। ২০২০ সালের ১১ মার্চ করোনাভাইরাসকে বৈশ্বিক মহামারি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

জানা গেছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইন্টারন্যাশনাল হেলথ রেগুলেশন (আইএইচআর) ইমার্জেন্সি কমিটি শিগগির বৈঠকে বসে দুই বছর আগে ঘোষিত ‘বৈশ্বিক মহামারি’ প্রত্যাহার করবে নাকি অব্যাহত রাখবে, এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দেশে ২০২০ সালের ৮ মার্চ প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত এবং এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ প্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু হয়। সর্বশেষ চলতি বছরের ১০ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের সরকারি-বেসরকারি ৮৭৯টি ল্যাবরেটরিতে মোট ১ কোটি ৩৮ লাখ ৮৮ হাজার ১৭৯টি নমুনা পরীক্ষায় (সরকারি ল্যাবে ৯২ লাখ ৪ হাজার ২৭৬টি ও বেসরকারি ল্যাবে ৪৬ লাখ ৮৩ হাজার ৯০৩টি) ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৬৫ রোগী শনাক্ত হয়। এর মধ্যে মারা যান ২৯ হাজার ১২৩ জন (পুরুষ ১৮ হাজার ৫৯৩ জন ও নারী ১০ হাজার ৫৩০ জন)। আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৮৮ হাজার ১৪০ জন। ২০২০ সালের ৮ মার্চ থেকে চলতি বছরের ১০ এপ্রিল পর্যন্ত মোট শনাক্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হার যথাক্রমে ১৪ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ, ১ দশমিক ৪৯ শতাংশ এবং ৯৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

সংক্রমণ ও মৃত্যু নিয়ন্ত্রণের নেপথ্যে সফল টিকাদান কর্মসূচি

দেশে করোনার অস্তিত্ব শনাক্ত হওয়ার পর শুরুর দিকে শুধুমাত্র স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এর একমাত্র আরটি-পিসিআর ল্যাবরেটরিতে নমুনা পরীক্ষাই ছিল ভরসা। নতুন ধরনের এ ভাইরাসটি শনাক্তে ল্যাবরেটরির অভাব ও পরীক্ষার ফি বেশি হওয়ায় সীমিত পর্যায়ে নুমনা পরীক্ষা চলছিল। চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান বা ধারণা না থাকায় চিকিৎসক ও নার্সরাও শুরুতে ব্যাপক হারে আক্রান্ত হতে থাকে। করোনা পজিটিভ হয়ে সিলেটের একজন সরকারি চিকিৎসকের মৃত্যুতে দেশজুড়ে চিকিৎসক মহলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তখন দেশের হাসপাতালগুলোও করোনার চিকিৎসায় বিশেষ প্রস্তুত ছিলো না। ভয়াবহ সেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকার দফায় দফায় লকডাউন জারি করে।

jagonews24

প্রাথমিক বিপর্যয় কাটিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সার্বিক তত্ত্বাবধানে করোনা নিয়ন্ত্রণে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে করোনা সন্দেহভাজন রোগীদের দ্রুত শনাক্তে ল্যাবরেটরি স্থাপন, সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতাল তৈরি, আইসিইউ শয্যা সংখ্যা বাড়ানো, সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন স্থাপন, অক্সিজেন সিলিন্ডার, হাইফ্লু ন্যাজাল ক্যানুলা এবং অক্সিজেন কনসেনট্রেটরের সংখ্যা বাড়ানো হয়।

করোনা শনাক্তে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে সর্বমোট ৮৭৯টি ল্যাবরেটরি স্থাপিত হয়। এর মধ্যে সররকারি ৫৬টি আরটি পিসিআর, ৫৪টি জিনএক্সপার্ট এবং ৫৪৫টি র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট ল্যাব এবং বেসরকারি পর্যায়ে ১০৪টি আরটি পিসিআর, তিনটি জিনএক্সপার্ট এবং ১১৭টি র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট ল্যাব স্থাপনের মাধ্যমে হাজার হাজার মানুষের করোনার নমুনা পরীক্ষা করে রোগী শনাক্তকরণ কার্যক্রম জোরদার করা হয়।

শুরুতে হাসপাতালগুলোতে করোনা চিকিৎসায় ডেডিকেটেড হাসপাতাল না থাকলেও পরবর্তীকালে পর্যায়ক্রমে সারাদেশে মোট ১৩ হাজার ১৭৩টি সাধারণ বেড, ১ হাজার ২০৪টি আইসিইউ, ৭০৫টি হাই ডিপেনডেনসি ইউনিট (এইচডিইউ) স্থাপিত হয়।

এছাড়া দেশের সব বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ১১৯টি সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন স্থাপন, ২৯ হাজার ৪৩২টি অক্সিজেন সিলিন্ডার, ২ হাজার ৩৮টি হাইফ্লু ন্যাজেল ক্যানুলা এবং ২ হাজার ৩৭৩টি অক্সিজেন কনসেনট্রেটরের সুব্যবস্থার মাধ্যমে চিকিৎসার সুব্যবস্থা করা হয়।

প্রধানমন্ত্রীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী জাহিদ মালেকের নেতৃত্বে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পর্যায়ক্রমে করোনা সংক্রমণ ক্রমে নিয়ন্ত্রণে আসে। এক্ষেত্রে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে গঠিত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির বিভিন্ন সময়ে দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। এছাড়াও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনা সম্পর্কিত অনলাইন ব্রিফিংয়ে করোনামুক্ত থাকতে প্রয়োজনীয় ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাসহ বিভিন্ন নির্দেশনা, আইইডিসিআর এবং বিএসএমএমইউ (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) এর বিভিন্ন গবেষণা করোনা নিয়ন্ত্রণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে করোনা প্রতিরোধী টিকার আওতায় আনার ফলেই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে মনে করা হয়।

দেশে ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি সরকারি উদোগে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করোনা প্রতিরোধী টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। ওইদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট উৎপাদিত অক্সফোর্ডের অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার মাধ্যমে বিশাল এ কর্মযজ্ঞের উদ্বোধন করেন। ওই বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে গণটিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে দেশে অ্যাস্ট্রাজেনেকা, ফাইজার, সিনোফার্ম, মডার্না, সিনোভ্যাক ও জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হচ্ছে।

দেশব্যাপী টিকাদান কর্মসূচি শুরুর পর থেকে চলতি বছরের ১০ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ২৫ কোটি ৩৯ লাখ ২৬ হাজার ৪৯৬ ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ডোজের ১২ কোটি ৮২ লাখ ৯ হাজার ৮২৮ জন, দ্বিতীয় ডোজের ১৫ কোটি ৯ হাজার ২৯৩ জন এবং তৃতীয় তথা বুস্টার ডোজের টিকা নিয়েছেন ১ কোটি ৭ লাখ ৭ হাজার ৩৭৫ জন।

দেশের বর্তমান করোনা পরিস্থিতি সম্পর্কে আইইডিসিআর’র প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এ এস এম আলমগীর হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, বিশ্বের দেশে দেশে এখনো প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ সংক্রমিত হচ্ছে। এটা বৈশ্বিক মহামারি। ফলে কোনো একটি-দুটি দেশের পরিসংখ্যান দিয়ে তা বিবেচনা করা সমীচীন হবে না।

তিনি বলেন, এটা সত্যি যে, আমরা আমাদের দেশের সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে এ মুহূর্তে স্বস্তিতে আছি। কিন্তু আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। যুক্তরাজ্যে নতুন একটি ভ্যারিয়েন্ট শনাক্তের কথা বলা হচ্ছে, যেটি বি-ওয়ান ও বি-টু ভ্যারিয়েন্টের সংমিশ্রণে হচ্ছে, যা ১০ থেকে ১২ গুণ বেশি সংক্রামক। তবে প্রাথমিক ফলাফলে এ ভ্যারিয়েন্টে হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর খবর এখনো পাওয়া যায়নি। ভারতে নতুন ধরনটিতে সংক্রমিত দুজন রোগী শনাক্ত হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং ও চীনের মতো দেশগুলো যেখানে করোনার সংক্রমন বেশি, আমাদের সেদিকে নজর রাখতে হবে।

আইইডিসিআর’র প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আরও বলেন, দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু রোধে টিকা অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে কাজ করছে। সরকারিভাবে টিকা পাওয়ার যোগ্য শতভাগ মানুষকে টিকা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। করোনার সংক্রমণ রোধে যারা এখনো টিকা নেননি তাদের দ্রুত টিকা নেওয়া প্রয়োজন। পৃথিবীর যেসব দেশে (সিঙ্গাপুর ও অস্ট্রেলিয়া) অধিক সংখ্যক মানুষ টিকা নিয়েছে সেখানে মৃত্যুহারও এখন অনেক কম। টার্গেট পপুলেশন অনুসারে প্রথম ডোজের টিকা শতভাগের বেশি মানুষকে দেওয়া হয়েছে। দেশের মোট জনসংখ্যার হিসেবে প্রথম ডোজের ৭৬ শতাংশ, দ্বিতীয় ডোজের ৬৮ শতাংশ এবং টিকার বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ১০ শতাংশ মানুষ।

ড. এ এস এম আলমগীর হোসেনের অভিমত; পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এখনো সংক্রমণ রয়েছে। তাই করোনা ঝুঁকি শেষ হয়ে গেছে তা বলার সময় আসেনি। বৈজ্ঞানিক তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হয়তো ‘মহামারিকাল শেষ হয়েছে’ এমনটা মনে করলে ঘোষণা দিতে পারে। তবে দেশের মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি এখনো মেনে চলতে হবে। মাস্ক ব্যবহারের উপকার প্রমাণিত। তাই করোনামুক্ত তথা সুস্থ থাকতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাই শ্রেয়।

দেশের চলমান করোনা পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (সংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে সংক্রমণ পরিস্থিতি খুব ভালো নিয়ন্ত্রণে। দৈনিক সংক্রমণের হার ১ শতাংশের নিচে নেমেছে। মৃত্যুসংখ্যাও প্রায় শূন্যের কোটায় নেমেছে। সার্বিকভাবে ভালো অবস্থানে থাকলেও আত্মতুষ্টিতে ভুগলে চলবে না। প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প কিছু নেই।

এ প্রসঙ্গে আইইডিসিআর-এর সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুশতাক হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, বর্তমানে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু দুটোই সর্বনিম্ন পর্যায়ে। তবে দেশ করোনামুক্ত হয়েছে এমনটা বলার সময় এখনো আসেনি। সার্বিকভাবে বৈশ্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনা ‘মহামারিমুক্ত’ ঘোষণা করলে তখনই বাংলাদেশকেও করোনামুক্ত বলা যাবে। তবে ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার অভ্যাস অব্যাহত রাখা সবার জন্য মঙ্গলজনক।

এমইউ/এমকেআর/এসএইচএস/এএসএম

করোনা ভাইরাস - লাইভ আপডেট

৬৪,৭৭,০২,২৭৬
আক্রান্ত

৬৬,৩৯,৪৩৫
মৃত

৬২,৫৮,২৭,৪৯৬
সুস্থ

# দেশ আক্রান্ত মৃত সুস্থ
বাংলাদেশ ২০,৩৬,৫৮৫ ২৯,৪৩৩ ১৯,৮৫,৮৩০
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১০,০৫,৫১,৭৫২ ১১,০৫,১৬৪ ৯,৮০,৮৯,৬৬৮
ভারত ৪,৪৬,৭৩,৩৭৯ ৫,৩০,৬২০ ৪,৪১,৩৬,৮৭২
ফ্রান্স ৩,৭৮,৪৬,৭৯৯ ১,৫৮,৯৫০ ৩,৬৯,০৯,২২৯
জার্মানি ৩,৬৪,৬৩,৪৮৫ ১,৫৭,৭৯১ ৩,৫৭,৮৪,৩০০
ব্রাজিল ৩,৫২,৬৮,২৫৫ ৬,৮৯,৭১৭ ৩,৪২,৩৫,৮৬৭
দক্ষিণ কোরিয়া ২,৭০,৯৮,৭৩৪ ৩০,৫০৬ ২,৬১,১৫,৩১০
জাপান ২,৪৭,৯৩,১৬৬ ৪৯,৬৪৪ ২,০৬,৯৯,৫৩৭
ইতালি ২,৪২,৬০,৬৬০ ১,৮১,০৯৮ ২,৩৫,৮৭,১০৫
১০ যুক্তরাজ্য ২,৪০,০০,১০১ ১,৯৬,৮২১ ২,৩৭,৩৮,০৮৭
১১ রাশিয়া ২,১৫,৯০,৮২৮ ৩,৯২,০০২ ২,০৯,৯৭,৭১০
১২ স্পেন ১,৮৩,৪৮,০২৯ ১,৫৯,৬০৫ ১,৩৩,৮২,২৯৩
১৩ তুরস্ক ১,৭০,০৫,৫৩৭ ১,০১,৪০০ ১,৬৯,০৪,১৩৭
১৪ ভিয়েতনাম ১,১৫,১৫,৯০৮ ৪৩,১৭৫ ১,০৬,০৮,৪৮৮
১৫ অস্ট্রেলিয়া ১,০৬,৫৫,৫৯৬ ১৬,১২৪ ১,০৫,৪৬,১০২
১৬ আর্জেন্টিনা ৯৭,২৭,২৪৭ ১,৩০,০২৫ ৯৫,৯০,২০৭
১৭ নেদারল্যান্ডস ৮৫,৪১,৯৯৭ ২২,৯০৯ ৮৪,৯১,৬৮৬
১৮ তাইওয়ান ৮৩,১৩,৩৬৬ ১৪,৩৩৪ ৭৯,৬১,৮৮৭
১৯ ইরান ৭৫,৫৯,৭০৬ ১,৪৪,৬৩৩ ৭৩,৩৫,১৭৮
২০ মেক্সিকো ৭১,২৫,১৭৬ ৩,৩০,৪৯৫ ৬৩,৯৫,৭৮৯
২১ ইন্দোনেশিয়া ৬৬,৬৪,৮৪৪ ১,৫৯,৮৩০ ৬৪,৪৫,৭৩৮
২২ পোল্যান্ড ৬৩,৫২,৭৫৫ ১,১৮,৩১৯ ৫৩,৩৫,৯৭৩
২৩ কলম্বিয়া ৬৩,১৪,৭৬৯ ১,৪১,৮৯৫ ৬১,৪০,৮৩৪
২৪ অস্ট্রিয়া ৫৫,৬১,৬৩৩ ২১,২১০ ৫৪,৯৫,৫৭৪
২৫ পর্তুগাল ৫৫,৪২,২৬৫ ২৫,৪৫০ ৫৪,৯৭,০৮৩
২৬ গ্রীস ৫৩,৬০,৫০৬ ৩৪,১৭৮ ৫৩,০৩,১৭৪
২৭ ইউক্রেন ৫৩,৩৬,২৯৩ ১,১০,৫০৫ ৫২,১১,৭১৪
২৮ মালয়েশিয়া ৪৯,৯০,৪৩১ ৩৬,৬৬৭ ৪৯,২৭,১৮৬
২৯ চিলি ৪৯,২০,০১০ ৬২,৪২২ ৪৮,৪৭,৭৬৮
৩০ ইসরায়েল ৪৭,১৮,৩৭৩ ১১,৮৪৫ ৪৬,৯৩,৯৪৩
৩১ থাইল্যান্ড ৪৭,০৭,২৪৪ ৩৩,১৮০ ৪৬,৪৯,৫০৯
৩২ বেলজিয়াম ৪৬,৩৬,২৬৪ ৩৩,০৫৭ ৪৫,৮১,৩৭২
৩৩ চেক প্রজাতন্ত্র ৪৫,৫৮,২০২ ৪১,৮৮২ ৪৫,০৭,৪৫৮
৩৪ কানাডা ৪৪,০৮,২৭৬ ৪৭,৭৮১ ৪২,৯৮,২৪৩
৩৫ সুইজারল্যান্ড ৪৩,১৭,০৩৫ ১৪,৩১৮ ৪২,১৭,৬৭৫
৩৬ পেরু ৪২,৩৮,০৪২ ২,১৭,৩৯৪ ৩৯,৬৩,৪৪৮
৩৭ দক্ষিণ আফ্রিকা ৪০,৪১,৮৯০ ১,০২,৪২৮ ৩৯,১২,৫০৬
৩৮ ফিলিপাইন ৪০,৩৬,২৭৭ ৬৪,৬৪১ ৩৯,৫৩,৫৯৩
৩৯ রোমানিয়া ৩২,৯৬,৮৩৪ ৬৭,২৭৬ ৩২,২৪,৭১০
৪০ ডেনমার্ক ৩১,৪৭,৬০০ ৭,৫৩২ ৩১,৩৫,১৪১
৪১ সুইডেন ২৬,২৬,৬৮৬ ২১,০০২ ২৫,৯২,৭৬৬
৪২ ইরাক ২৪,৬৩,৭২৪ ২৫,৩৬৪ ২৪,৩৭,১৪৯
৪৩ সার্বিয়া ২৪,২৩,৩৮৫ ১৭,৩৮৭ ২৩,৯৫,৩৬৮
৪৪ সিঙ্গাপুর ২১,৬৭,৮৯৭ ১,৭০৩ ২০,৯২,১৬৬
৪৫ হাঙ্গেরি ২১,৬৬,৩৫২ ৪৮,২৮৭ ২১,০৪,৩৫৮
৪৬ হংকং ২১,১৮,২৪৫ ১০,৭৪৭ ১৮,৭৫,৪৯৭
৪৭ নিউজিল্যান্ড ১৯,৪৫,১১৭ ৩,২৯৭ ১৯,১৫,৮৭১
৪৮ স্লোভাকিয়া ১৮,৫৫,৯৫৩ ২০,৭৩৩ ১৮,৩৩,৯৪৪
৪৯ জর্জিয়া ১৮,০৫,৬৯৮ ১৬,৯১২ ১৭,৭৬,৫৪৮
৫০ জর্ডান ১৭,৪৬,৯৯৭ ১৪,১২২ ১৭,৩১,০০৭
৫১ আয়ারল্যান্ড ১৬,৭৮,৮২৭ ৮,১৩১ ১৬,৬৫,৪৭২
৫২ পাকিস্তান ১৫,৭৫,১৮৬ ৩০,৬৩১ ১৫,৩৮,৬৮৯
৫৩ নরওয়ে ১৪,৬৮,৮৭৬ ৪,৩২৫ ১৪,৬২,২৪৩
৫৪ কাজাখস্তান ১৩,৯৬,৭৫৫ ১৩,৬৯৩ ১৩,৮০,৩৫৬
৫৫ ফিনল্যাণ্ড ১৩,৯৪,২৫৪ ৭,২৬৫ ১৩,৬০,২৯৫
৫৬ বুলগেরিয়া ১২,৮৭,০৩৫ ৩৮,০৩৯ ১২,৪৪,২৯২
৫৭ লিথুনিয়া ১২,৭৬,০৭৬ ৯,৪৩৪ ১২,৬১,৫৮২
৫৮ মরক্কো ১২,৬৮,৮২৩ ১৬,২৮৪ ১২,৫১,২৫৬
৫৯ স্লোভেনিয়া ১২,৫৮,৪৪৬ ৬,৯৩২ ১২,৩৬,৮৭১
৬০ ক্রোয়েশিয়া ১২,৫৩,৭৬১ ১৭,৩১৬ ১২,৩৪,৪০০
৬১ লেবানন ১২,২০,৫৬০ ১০,৭৩৭ ১০,৮৭,৫৮৭
৬২ গুয়াতেমালা ১১,৫৫,২৭৭ ১৯,৯৫০ ১১,৩১,৩৫০
৬৩ তিউনিশিয়া ১১,৪৭,০৭২ ২৯,২৬৮ ৯,৮৩,৬৩০
৬৪ কোস্টারিকা ১১,৪৬,১৩৫ ৯,০৩৮ ৮,৬০,৭১১
৬৫ কিউবা ১১,১১,৩৯২ ৮,৫৩০ ১১,০২,৭৭৩
৬৬ বলিভিয়া ১১,১১,০৮৬ ২২,২৪৭ ১০,৭৭,৮৬৯
৬৭ সংযুক্ত আরব আমিরাত ১০,৪৪,৩৪৩ ২,৩৪৮ ১০,২৩,৯৩৬
৬৮ ইকুয়েডর ১০,১১,১৩২ ৩৫,৯৪০ ৯,৭৩,৪৪৮
৬৯ পানামা ১০,০২,১৬১ ৮,৫২৬ ৯,৮৫,৮৮১
৭০ নেপাল ১০,০০,৮৮৯ ১২,০১৯ ৯,৮৮,৬৯৫
৭১ বেলারুশ ৯,৯৪,০৩৭ ৭,১১৮ ৯,৮৫,৫৯২
৭২ উরুগুয়ে ৯,৯৩,৮৭৫ ৭,৫৩৭ ৯,৮৫,৩১২
৭৩ মঙ্গোলিয়া ৯,৯২,৬৩৪ ২,১৭৯ ৯,৮৫,৮৭৫
৭৪ লাটভিয়া ৯,৬১,৬২৭ ৬,০৮৬ ৯,৫০,৩১৯
৭৫ সৌদি আরব ৮,২৫,৫৯৭ ৯,৪৬৪ ৮,১৩,১৩২
৭৬ আজারবাইজান ৮,২৪,২৮৮ ৯,৯৭৮ ৮,১৪,০৫৩
৭৭ প্যারাগুয়ে ৭,১৮,১৬৪ ১৯,৬২১ ৬,৯৮,৩১৭
৭৮ বাহরাইন ৬,৯৬,৩৩২ ১,৫৩৬ ৬,৯৩,৭৭৩
৭৯ শ্রীলংকা ৬,৭১,৬৮২ ১৬,৮০৩ ৬,৫৪,৮০০
৮০ কুয়েত ৬,৬২,৬৭২ ২,৫৭০ ৬,৫৯,৯৯২
৮১ ডোমিনিকান আইল্যান্ড ৬,৫০,৩৮১ ৪,৩৮৪ ৬,৪৪,০৬৬
৮২ মায়ানমার ৬,৩৩,২৪৫ ১৯,৪৮৮ ৬,০৭,৭৬০
৮৩ ফিলিস্তিন ৬,২০,৮১৬ ৫,৪০৪ ৬,১৪,৯৬২
৮৪ সাইপ্রাস ৬,১৪,২৩৭ ১,২২৬ ৬,০১,৪৪৪
৮৫ এস্তোনিয়া ৬,০৯,২৩৩ ২,৭৯০ ৫,২৪,৯৯০
৮৬ মলদোভা ৫,৯৫,০৭৩ ১১,৯১৮ ৫,০৪,১৪২
৮৭ ভেনেজুয়েলা ৫,৪৭,৩৯৬ ৫,৮২৮ ৫,৪০,৪৭৬
৮৮ মিসর ৫,১৫,৬৪৫ ২৪,৬১৩ ৪,৪২,১৮২
৮৯ লিবিয়া ৫,০৭,০৮৪ ৬,৪৩৭ ৫,০০,৬০৪
৯০ ইথিওপিয়া ৪,৯৪,৫৭৮ ৭,৫৭২ ৪,৭২,৪৪৩
৯১ কাতার ৪,৭৮,৮৪৮ ৬৮৫ ৪,৭৬,৬২০
৯২ রিইউনিয়ন ৪,৭৬,০৮৮ ৯০২ ৪,১৮,৫৭২
৯৩ হন্ডুরাস ৪,৫৮,০২৩ ১১,০৪৩ ১,৩২,৪৯৮
৯৪ আর্মেনিয়া ৪,৪৫,৭৩৭ ৮,৭১০ ৪,৩৪,৮৬৬
৯৫ বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা ৪,০০,৫৪৮ ১৬,২০২ ১৫,৮১,১৬৪
৯৬ ওমান ৩,৯৯,০২৭ ৪,২৬০ ৩,৮৪,৬৬৯
৯৭ উত্তর ম্যাসেডোনিয়া ৩,৪৪,৭১০ ৯,৫৬৮ ৩,৩৪,৩৩৫
৯৮ কেনিয়া ৩,৪১,৬৩৬ ৫,৬৮৪ ৩,৩৫,৩৪৬
৯৯ জাম্বিয়া ৩,৩৩,৭৪৬ ৪,০১৯ ৩,২৯,৬৯০
১০০ আলবেনিয়া ৩,৩৩,৩৪৩ ৩,৫৯৩ ৩,২৮,২০৫
১০১ বতসোয়ানা ৩,২৬,৩৭৩ ২,৭৯০ ৩,২৩,৫৭১
১০২ চীন ৩,১৯,৫৩৬ ৫,২৩৩ ২,৭৮,৬৮৭
১০৩ লুক্সেমবার্গ ২,৯৭,৭৫৭ ১,১৩৩ ২,৮৮,৯৯১
১০৪ মন্টিনিগ্রো ২,৮৩,৭১৯ ২,৭৯০ ২,৮০,৭০৫
১০৫ আলজেরিয়া ২,৭১,০৯০ ৬,৮৮১ ১,৮২,৫৬৪
১০৬ নাইজেরিয়া ২,৬৬,২৮৩ ৩,১৫৫ ২,৫৯,৬৪০
১০৭ জিম্বাবুয়ে ২,৫৭,৮৯৩ ৫,৬০৬ ২,৫১,৯০৪
১০৮ উজবেকিস্তান ২,৪৬,৩৭৯ ১,৬৩৭ ২,৪১,৪৮৬
১০৯ ব্রুনাই ২,৪১,০৪৪ ২২৫ ২,২২,১৪০
১১০ মোজাম্বিক ২,৩০,৬২৪ ২,২২৬ ২,২৮,৩১০
১১১ মার্টিনিক ২,২৪,৪৬৮ ১,০৭১ ১০৪
১১২ লাওস ২,১৬,৬৯৩ ৭৫৮ ৭,৬৬০
১১৩ আইসল্যান্ড ২,০৭,১৭১ ২১৯ ৭৫,৬৮৫
১১৪ কিরগিজস্তান ২,০৬,৫৩০ ২,৯৯১ ১,৯৬,৪০৬
১১৫ আফগানিস্তান ২,০৫,৯০৭ ৭,৮৩৩ ১,৮৩,০২৯
১১৬ এল সালভাদর ২,০১,৭৮৫ ৪,২৩০ ১,৭৯,৪১০
১১৭ গুয়াদেলৌপ ১,৯৭,৯১৮ ৯৯৫ ২,২৫০
১১৮ মালদ্বীপ ১,৮৫,৬১৮ ৩১১ ১,৬৩,৬৮৭
১১৯ ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ১,৮৫,৩৭৭ ৪,২৬৭ ১,৮০,৯১২
১২০ ঘানা ১,৭১,০০৯ ১,৪৬১ ১,৬৯,৫২৭
১২১ নামিবিয়া ১,৬৯,৯৪৬ ৪,০৮০ ১,৬৫,৮৬৬
১২২ উগান্ডা ১,৬৯,৭৩৩ ৩,৬৩০ ১,০০,৪৩১
১২৩ জ্যামাইকা ১,৫১,৯৩১ ৩,৩২০ ৯৯,৩৯২
১২৪ কম্বোডিয়া ১,৩৮,০৯৯ ৩,০৫৬ ১,৩৪,৯৮৫
১২৫ রুয়ান্ডা ১,৩২,৬৪৩ ১,৪৬৭ ১,৩১,১১২
১২৬ ক্যামেরুন ১,২৩,৯৯৩ ১,৯৬৫ ১,১৮,৬১৬
১২৭ মালটা ১,১৫,৮১৮ ৮০৯ ১,১৪,৪৩৩
১২৮ অ্যাঙ্গোলা ১,০৪,৪৯১ ১,৯২৩ ১,০২,৩৬৭
১২৯ বার্বাডোস ১,০৩,৯৫৫ ৫৬৪ ১,০২,৪৩৫
১৩০ চ্যানেল আইল্যান্ড ৯৫,৭২৬ ২০৭ ৯৫,০৬৪
১৩১ ফ্রেঞ্চ গায়ানা ৯৫,৪৫১ ৪১১ ১১,২৫৪
১৩২ ড্যানিশ রিফিউজি কাউন্সিল ৯৪,২০৪ ১,৪৫৫ ৮৩,৬১০
১৩৩ সেনেগাল ৮৮,৮৭৩ ১,৯৬৮ ৮৬,৮৭২
১৩৪ মালাউই ৮৮,০৮৬ ২,৬৮৫ ৮৫,০০৯
১৩৫ আইভরি কোস্ট ৮৭,৮৮৫ ৮৩০ ৮৭,০৪৫
১৩৬ সুরিনাম ৮১,২২৮ ১,৩৯২ ৪৯,৬২৬
১৩৭ ফ্রেঞ্চ পলিনেশিয়া ৭৬,৮৯৯ ৬৪৯ ৩৩,৫০০
১৩৮ নিউ ক্যালেডোনিয়া ৭৬,০৫১ ৩১৪ ৭৪,৬০৩
১৩৯ ইসওয়াতিনি ৭৩,৭৭০ ১,৪২২ ৭২,২৫৫
১৪০ গায়ানা ৭১,৬০৩ ১,২৮৫ ৭০,২১৮
১৪১ বেলিজ ৬৯,০৪৮ ৬৮৮ ৬৮,৩২৫
১৪২ ফিজি ৬৮,৩৭৫ ৮৭৮ ৬৬,৪৪০
১৪৩ মাদাগাস্কার ৬৭,২৫৯ ১,৪১২ ৬৫,৪৫০
১৪৪ সুদান ৬৩,৬৩৭ ৪,৯৯০ ৫৮,০১৬
১৪৫ মৌরিতানিয়া ৬৩,৪২০ ৯৯৭ ৬২,৪২০
১৪৬ কেপ ভার্দে ৬৩,০৩৭ ৪১২ ৬২,৪৬০
১৪৭ ভুটান ৬২,৫০৩ ২১ ৬১,৫৬৪
১৪৮ সিরিয়া ৫৭,৩৯৭ ৩,১৬৩ ৫৪,২২৭
১৪৯ বুরুন্ডি ৫০,৬৩৯ ৩৮ ৫০,৪১৮
১৫০ সিসিলি ৫০,০৬৮ ১৭১ ৪৯,৬০৬
১৫১ গ্যাবন ৪৮,৯৭৩ ৩০৬ ৪৮,৫৮২
১৫২ এনডোরা ৪৬,৮২৪ ১৫৬ ৪৬,৪৫৭
১৫৩ পাপুয়া নিউ গিনি ৪৫,৯১৭ ৬৬৮ ৪৩,৯৮২
১৫৪ কিউরাসাও ৪৫,৫৫৯ ২৯৫ ৪৪,৭২০
১৫৫ আরুবা ৪৩,৫৬৮ ২৩৬ ৪২,৪৩৮
১৫৬ মায়োত্তে ৪১,১৭৬ ১৮৭ ২,৯৬৪
১৫৭ মরিশাস ৪১,০৪২ ১,০৩২ ৩৯,২৭৮
১৫৮ তানজানিয়া ৪০,৬৫৬ ৮৪৫ ১৮৩
১৫৯ টোগো ৩৯,৩২৮ ২৯০ ৩৯,০৩৩
১৬০ গিনি ৩৮,১৫৩ ৪৬৪ ৩৭,২১৮
১৬১ আইল অফ ম্যান ৩৮,০০৮ ১১৬ ২৬,৭৯৪
১৬২ বাহামা ৩৭,৪৮৩ ৮৩৩ ৩৬,৩৬০
১৬৩ ফারে আইল্যান্ড ৩৪,৬৫৮ ২৮ ৭,৬৯৩
১৬৪ লেসোথো ৩৪,৪৯০ ৭০৬ ২৫,৯৮০
১৬৫ হাইতি ৩৩,৮৪৬ ৮৬০ ৩২,৮৭১
১৬৬ মালি ৩২,৭৬০ ৭৪২ ৩১,৯৪১
১৬৭ কেম্যান আইল্যান্ড ৩১,১৯৪ ৩৬ ৮,৫৫৩
১৬৮ সেন্ট লুসিয়া ২৯,৫৫০ ৪০৪ ২৯,০৯৫
১৬৯ বেনিন ২৭,৯৮০ ১৬৩ ২৭,৭৪৬
১৭০ সোমালিয়া ২৭,২৫৪ ১,৩৬১ ১৩,১৮২
১৭১ কঙ্গো ২৫,৩৭৫ ৩৮৬ ২৪,০০৬
১৭২ সলোমান আইল্যান্ড ২৪,৫৭৫ ১৫৩ ১৬,৩৫৭
১৭৩ পূর্ব তিমুর ২৩,৩৩৮ ১৩৮ ২৩,১০২
১৭৪ সান ম্যারিনো ২২,১৬৭ ১১৯ ২১,৮২৬
১৭৫ বুর্কিনা ফাঁসো ২১,৬৩১ ৩৮৭ ২১,১৪৩
১৭৬ লিচেনস্টেইন ২০,৯৩৩ ৮৭ ২০,৭৮৪
১৭৭ জিব্রাল্টার ২০,১৮৪ ১১০ ১৬,৫৮৩
১৭৮ গ্রেনাডা ১৯,৬১৩ ২৩৭ ১৯,৩৫৮
১৭৯ নিকারাগুয়া ১৮,৪৯১ ২২৫ ৪,২২৫
১৮০ বারমুডা ১৮,৪৬৩ ১৫১ ১৮,২৮৯
১৮১ দক্ষিণ সুদান ১৮,৩৪৮ ১৩৮ ১৮,১১৫
১৮২ তাজিকিস্তান ১৭,৭৮৬ ১২৫ ১৭,২৬৪
১৮৩ ইকোয়েটরিয়াল গিনি ১৭,১৮৩ ১৮৩ ১৬,৮৭৯
১৮৪ টাঙ্গা ১৬,১৮২ ১২ ১৫,৬৩৮
১৮৫ সামোয়া ১৫,৯৬৭ ২৯ ১,৬০৫
১৮৬ ডোমিনিকা ১৫,৭৬০ ৭৪ ১৫,৬৭৩
১৮৭ জিবুতি ১৫,৬৯০ ১৮৯ ১৫,৪২৭
১৮৮ মার্শাল আইল্যান্ড ১৫,৫৪১ ১৭ ১৫,৩৯০
১৮৯ মোনাকো ১৫,৪৪২ ৬৩ ১৫,২৪৭
১৯০ সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক ১৫,৩১১ ১১৩ ১৪,৬১৫
১৯১ গাম্বিয়া ১২,৫৮৬ ৩৭২ ১২,১৮৯
১৯২ সেন্ট মার্টিন ১২,০৫৮ ৬৩ ১,৩৯৯
১৯৩ গ্রীনল্যাণ্ড ১১,৯৭১ ২১ ২,৭৬১
১৯৪ ভানুয়াতু ১১,৯৫২ ১৪ ১১,৯৩৭
১৯৫ ইয়েমেন ১১,৯৪৫ ২,১৫৯ ৯,১২৪
১৯৬ ক্যারিবিয়ান নেদারল্যান্ডস ১১,৪২৬ ৩৬ ১০,৪৭৬
১৯৭ সিন্ট মার্টেন ১০,৯৩১ ৮৯ ১০,৮৩৩
১৯৮ ইরিত্রিয়া ১০,১৮৯ ১০৩ ১০,০৮৬
১৯৯ নাইজার ৯,৯৩১ ৩১২ ৮,৮৯০
২০০ অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা ৯,১০৬ ১৪৬ ৮,৯৫৪
২০১ কমোরস ৮,৯৬৫ ১৬১ ৮,৭৮৬
২০২ গিনি বিসাউ ৮,৮৪৮ ১৭৬ ৮,৬৪২
২০৩ লাইবেরিয়া ৮,০২২ ২৯৪ ৭,৭১৫
২০৪ সিয়েরা লিওন ৭,৭৫৯ ১২৬ ৪,৩৯৩
২০৫ চাদ ৭,৬৪৬ ১৯৪ ৪,৮৭৪
২০৬ ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ ৭,৩০৫ ৬৪ ২,৬৪৯
২০৭ সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন আইল্যান্ড ৭,১১২ ১১৫ ৬,৬৪১
২০৮ নাউরু ৬,৯৬০ ৪,৬০৯
২০৯ সেন্ট কিটস ও নেভিস ৬,৫৫২ ৪৬ ৬,৪৮২
২১০ টার্কস্ ও কেইকোস আইল্যান্ড ৬,৪৪৬ ৩৬ ৬,৩৯২
২১১ কুক আইল্যান্ড ৬,৩৮৯ ৬,৩৮৪
২১২ পালাও ৫,৭৮৫ ৫,৬২২
২১৩ সেন্ট বারথেলিমি ৫,৩৪৮ ৪৬২
২১৪ এ্যাঙ্গুইলা ৩,৯০৪ ১২ ৩,৮৭৯
২১৫ কিরিবাতি ৩,৪৩০ ১৩ ২,৭০৩
২১৬ সেন্ট পিয়ের এন্ড মিকেলন ৩,২৪৮ ২,৪৪৯
২১৭ টুভালু ২,৮০৫
২১৮ ফকল্যান্ড আইল্যান্ড ১,৯৩০ ১,৯৩০
২১৯ সেন্ট হেলেনা ১,৮০৬
২২০ মন্টসেরাট ১,৪০৩ ১,৩৭৬
২২১ ম্যাকাও ৭৯৯ ৭৯০
২২২ ওয়ালিস ও ফুটুনা ৭৬১ ৪৩৮
২২৩ ডায়মন্ড প্রিন্সেস (প্রমোদ তরী) ৭১২ ১৩ ৬৯৯
২২৪ নিউয়ে ১৩৬ ১০৩
২২৫ ভ্যাটিকান সিটি ২৯ ২৯
২২৬ পশ্চিম সাহারা ১০
২২৭ জান্ডাম (জাহাজ)
তথ্যসূত্র: চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন (সিএনএইচসি) ও অন্যান্য।
পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।