হজের অর্থ স্থানান্তর না করায় ২ ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা তলব

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১১:২৯ এএম, ০৪ নভেম্বর ২০২৫
ফাইল ছবি

২০২৬ সালের হজে সৌদি পর্বের খরচ নির্বাহের জন্য এজেন্সির ব্যাংক হিসাব থেকে অর্থ স্থানান্তর না করায় দুটি ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে ব্যাখ্যা চেয়ে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়, ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় থেকে প্রত্যেক এজেন্সির হজযাত্রীর সংখ্যানুসারে হজযাত্রী প্রতি এক লাখ ৯৫ হাজার ১৭০ টাকা হারে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পে-অর্ডারের মাধ্যমে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পরিচালিত ‘এজেন্সি পিলগ্রিমস ফান্ড পেঅ্যাবল টু কেএসএ’ শিরোনামের (হিসাব নং-৪৪২৬৩০২০০৩৭৬৫) হিসাবে গত ২৭ অক্টোবরের মধ্যে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানানো হলেও তা করা হয়নি। এতে হজযাত্রীদের সৌদি পর্বের খরচ নির্বাহের লক্ষ্যে সৌদি আরবে অর্থ প্রেরণে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে; যা সার্বিক হজ ব্যবস্থাপনার অন্তরায়।

আরও পড়ুন
হজের অর্থ পরিশোধে সৌদির পদ্ধতি মানছে না এজেন্সিগুলো
হজযাত্রী নিবন্ধন না করায় ৬৬ এজেন্সিকে সতর্ক করলো মন্ত্রণালয়

এ অবস্থায়, নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ নির্ধারিত তারিখের মধ্যে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর না করার ব্যাখ্যা প্রদানসহ পুরো অর্থ ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় পরিচালিত ‘এজেন্সি পিলগ্রিমস ফান্ড পেঅ্যাবল টু কেএসএ’ শিরোনামের (হিসাব নং-৪৪২৬৩০২০০৩৭৬৫) হিসাবে পে-অর্ডারের মাধ্যমে স্থানান্তর করার জন্য ফের অনুরোধ জানানো হয় চিঠিতে।

অন্যথায় সৌদি আরবে অর্থ প্রেরণের বিলম্বের কারণে হজযাত্রীর জন্য মিনা-আরাফায় তাঁবু বুকিং, সার্ভিস কোম্পানি নির্ধারণ, বাড়ি/হোটেল ভাড়াকরণসহ সৌদি পর্বের জরুরি ব্যয় নির্বাহের ক্ষেত্রে কোনো জটিলতা সৃষ্টি হলে এর সব দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে বহন করতে হবে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।

আরএমএম/ইএ/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।