রাষ্ট্রপতির কাছে ৪ দেশের রাষ্ট্রদূত-হাইকমিশনারদের পরিচয়পত্র পেশ

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১২:০৪ এএম, ৩১ জানুয়ারি ২০২৩
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে নিযুক্ত চার দেশের রাষ্ট্রদূত এবং তিন দেশের মনোনীত হাইকমিশনাররা বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে নিজ নিজ পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।

চার অনাবাসী রাষ্ট্রদূত হলেন- কিউবার আলেজান্দ্রো সিমানকাস মারিন, সার্বিয়ার সিনিসা প্যাভিক, মেক্সিকোর ফেদেরিকো সালাস লোটফি এবং বেলজিয়ামের দিদিয়ের ভ্যান্ডারহাসেল্ট।

তিনজন অনাবাসিক হাইকমিশনাররা হলেন- ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর ড. রজার গোপাঊল, ঘানার কোয়াকু আসোমাহ-চেরেমেহ এবং কিংডম অব ইসওয়াতিনির মেনজি সিফো ডালমিনি।

বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূতদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেন, ঢাকার পররাষ্ট্রনীতি সবার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর গুরুত্ব দেয়।

বাংলাদেশ সবসময় বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সম্প্রসারণকে অগ্রাধিকার দেয় উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, ঢাকায় তাদের দায়িত্ব পালনকালে এসব দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও সম্প্রসারিত হবে।

বাংলাদেশকে বিপুল সম্ভাবনার দেশ উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশের মধ্যে ব্যবসা ও বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদারে সবধরনের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে রাষ্ট্রদূতদের প্রতি আহ্বান জানান।

সাক্ষাৎকালে মেক্সিকোর রাষ্ট্রদূত জানান তারা খুব শিগগিরই বাংলাদেশে দূতাবাস চালু করবেন। এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে নতুন রাষ্ট্রদূতরা তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, বঙ্গভবনে তাদের আগমনের সময়, অনুষ্ঠানের অংশ হিসাবে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের (পিজিআর) একটি চৌকস অশ্বারোহী দল রাষ্ট্রদূতদের গার্ড অব অনার প্রদান করে। পরে রাষ্ট্রদূতরা সংস্কারকৃত বঙ্গভবনের তোষাখানা পরিদর্শন করেন।

এসইউজে/এমআরএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।