জার্মানিতে আইটি সেক্টরে বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের সাফল্য

হাবিবুল্লাহ আল বাহার
হাবিবুল্লাহ আল বাহার হাবিবুল্লাহ আল বাহার
প্রকাশিত: ০৮:৩১ এএম, ০২ অক্টোবর ২০২৩

জার্মানির মানহাইম শহরে দীর্ঘ ত্রিশ বছর ধরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সেবা দিয়ে আসছে সিএলএস কম্পিউটার। প্রবাসী বাংলাদেশি দেওয়ান শফিকুল ইসলাম ১৯৯৩ সালে গড়ে তুলেছেন প্রতিষ্ঠানটি। উচ্চশিক্ষা আর উন্নত জীবনের জন্য ১৯৮৬ সালে জার্মানি পাড়ি জমিয়েছিলেন টগবগে তরুণ দেওয়ান শফিক।

ছাত্রজীবন শেষ করে ক্ষুদ্র পরিসরে শুরু করেছিলেন নিজস্ব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান সিএলএস কম্পিউটার। সে দিনের সেই ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠান আজ জার্মানির তথ্যপ্রযুক্তির বাজারে অত্যন্ত পরিচিত একটি নাম।

শনিবার প্রতিষ্ঠানটির ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মানহাইমে সিএলএস এর হেড কোয়াটারে দিনব্যাপী এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, জার্মানির আন্তর্জাতিক সম্প্রচার কেন্দ্র ডয়েচে ভেলের বাংলা বিভাগের প্রধান খালেদ মহিউদ্দিনসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।

জার্মানির মানহাইম শহরে দীর্ঘ ত্রিশ বছর ধরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সেবা দিয়ে আসছে সিএলএস কম্পিউটার। প্রবাসী বাংলাদেশি দেওয়ান শফিকুল ইসলাম ১৯৯৩ সালে

বিশেষ করে ৩০ বছর পূর্তির এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন বিপুল সংখ্যক গ্রাহক যারা দীর্ঘ দিন ধরে এই প্রতিষ্ঠানের সেবা গ্রহণ করে আসছেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে রাষ্ট্রদূত মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া সিএলএস টিম এবং এর কর্ণধার দেওয়ান শফিকুল ইসলামকে অভিনন্দন জানান এবং তাদের সাফল্য কামনা করেন।

জার্মানির মানহাইম শহরে দীর্ঘ ত্রিশ বছর ধরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সেবা দিয়ে আসছে সিএলএস কম্পিউটার। প্রবাসী বাংলাদেশি দেওয়ান শফিকুল ইসলাম ১৯৯৩ সালে

ধৈর্য এবং পরিশ্রমের সঙ্গে সততার সমন্বয় থাকলে সহজেই সফলতা লাভ করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন দেওয়ান শফিকুল ইসলাম। তিনি জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে আসা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জার্মান ভাষা শেখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

জার্মানির মানহাইম শহরে দীর্ঘ ত্রিশ বছর ধরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সেবা দিয়ে আসছে সিএলএস কম্পিউটার। প্রবাসী বাংলাদেশি দেওয়ান শফিকুল ইসলাম ১৯৯৩ সালে

সিএলএস কম্পিউটার এর মাধ্যমে দেওয়ান শফিকুল ইসলাম অসংখ্য প্রবাসী বাংলাদেশিসহ অনেকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। দেওয়ান শফিকুল ইসলাম স্ত্রী ডা. হালিমা আক্তার এবং দুই কন্যা সন্তানসহ মানহাইম শহরে বসবাস করেন।

এমআরএম/জেআইএম

প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা, ভ্রমণ, গল্প-আড্ডা, আনন্দ-বেদনা, অনুভূতি, স্বদেশের স্মৃতিচারণ, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক লেখা পাঠাতে পারেন। ছবিসহ লেখা পাঠানোর ঠিকানা - [email protected]