বনভোজনের বর্ণিল আনন্দে মাতোয়ারা ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল

মো. ইয়াকুব আলী
মো. ইয়াকুব আলী মো. ইয়াকুব আলী
প্রকাশিত: ০৯:১৬ এএম, ১৬ নভেম্বর ২০২৪

ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল মাতৃভাষা ও বাংলা সংস্কৃতি প্রচার এবং প্রসারের পাশাপাশি পারস্পরিক সম্পর্ক, বন্ধুত্ব ও আত্মিক বন্ধনের মানসিকতা পোষণ করে। বাংলা স্কুল বিশ্বাস করে এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাই একটি অভিন্ন পরিবার। আর তাই স্কুলের নিয়মিত কর্মকাণ্ডের বাইরে শহরের কোলাহল দূরে গিয়ে পরিবারসহ বনভোজন করার রেওয়াজ বাংলা স্কুলের বহু পুরোনো।

বনভোজনের বর্ণিল আনন্দে মাতোয়ারা ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল

বিজ্ঞাপন

রোববার (২৭ অক্টোবর) গেলসটন রিক্রিয়েশন রিজার্ভের প্রাকৃতিক শোভা মণ্ডিত স্থানে এবারের বনভোজন আয়োজিত হয়। বনভোজনে স্কুলের ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, অভিভাবক, কার্যকরী কমিটির সদস্যরা এবং স্কুল ঘনিষ্ঠরা যোগদান করেন। সকাল নয়টায় বনভোজনের বাসটি স্কুল গেইট থেকে ছেড়ে যায়। পথে বনভোজনের দলটি ফেয়ারফিল্ড অ্যাডভেঞ্চার পার্কে প্রাতরাশ সেরে নেয়। সকাল সাড়ে দশটায় বনভোজনের বাস বনভোজন স্থলে পৌঁছে যায়। সেখানে চা পান শেষে সবাই নিজেদের মধ্যে ঘুরে বেরিয়ে গল্প করে আনন্দমুখর সময় কাটায়।

বনভোজনের বর্ণিল আনন্দে মাতোয়ারা ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল

দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত দুপুরের খাবার পরিবেশন করা হয়। রন্ধনশিল্পী ওলিউর রহমানের প্রস্তুতকৃত অত্যন্ত উপাদেয় খাবার সবাই তৃপ্তি সহকারে উপভোগ করে। মধ্যাহ্নভোজের পর ছাত্রছাত্রী ও বনভোজনে অংশ নেওয়া সবাই একটি আকর্ষণীয় পর্বে অংশ নেয়। চমকপ্রদ বিভিন্ন খেলায় সবার স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণে এই পর্বটি প্রত্যেকের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি করে।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

বনভোজনের বর্ণিল আনন্দে মাতোয়ারা ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল

জাগোনিউজের খবর পেতে ফলো করুন

বিকেলের চা চক্র শেষে আগামীতে আরও বড় পরিসরে বনভোজন করার প্রত্যাশা নিয়ে বাংলা স্কুলের দলটি বাড়ির পথে ফিরে আসে। উল্লেখ্য, ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল প্রতি রোববার সকাল দশটা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য উন্মুক্ত থাকে।

এমআরএম/এএসএম

প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা, ভ্রমণ, গল্প-আড্ডা, আনন্দ-বেদনা, অনুভূতি, স্বদেশের স্মৃতিচারণ, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক লেখা পাঠাতে পারেন। ছবিসহ লেখা পাঠানোর ঠিকানা - jagofeature@gmail.com