নবিজির (সা.) রওজা জেয়ারত

নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রওজা জেয়ারত পরম সৌভাগ্যের। শ্রেষ্ঠ সওয়াবের কাজও এটি। ওলামায়ে কেরামদের অনেকেই ভক্তি আবেগ ও ভালোবাসায় নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রওজা জেয়ারতে যাওয়াকে ওয়াজিব বলেছেন। স্বয়ং নবিজি ঘোষণা দেন-
‘যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় আমার জেয়ারত করবে, কেয়ামতের দিন সে আমার আশেপাশে থাকবে।’ (মিশকাত পৃষ্ঠা ২৪০)
নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি হজ করলো এবং আমার মৃত্যুর পর আমার কবর জেয়ারত করলো, সে যেন জীবদ্দশায় আমার সঙ্গে সাক্ষাত করলো।’ (মিশকাত পৃষ্ঠা ২৪১)
সুতরাং নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রওজা জেয়ারত সৌভাগ্য অর্জনে আমাদের সচেষ্ট থাকা উচিত। একটি হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-
‘যে ব্যক্তি মক্কায় হজ সমাপন করে আমার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে আমার মসজিদে আসে, তার জন্য দুটি মাকবুল হজের সওয়াব লিখিত হয়।’ (জায়ফুল কুলুব ইলা দিয়ারে রাসুল)
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রওজা মোবারক জিয়ারত করার সৌভাগ্য দান করুন। আমিন।
এমএমএস/এএসএম