নোয়াখালীর অব্যবস্থাপনা, রাগে অনুশীলন না করিয়েই চলে গেলেন সুজন

বিশেষ সংবাদদাতা
বিশেষ সংবাদদাতা বিশেষ সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ০৫:৫৭ পিএম, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫

রাত পোহালে পর্দা ওঠার কথা। কিন্তু শুরুর ঠিক আগে যেন বিতর্ক ও বিশৃঙ্খলতা পিছু নিয়েছে এবারের বিপিএলের। আর্থিক অস্বচ্ছলতার কথা জানিয়ে শেষ মুহূর্তে মালিকানা প্রত্যাহার করে নিয়েছে চট্টগ্রাম রয়্যালস।

এবার সিলেটে ঘটেছে আরেক ঘটনা। অনুশীলনে এসে প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সাপোর্ট না পেয়ে রাগে ক্ষোভে মাঠ ছেড়ে চলে গেছেন নোয়াখালী এক্সপ্রেসের হেড কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন ও সহকারী কোচ তালহা জুবায়ের।

জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে অনুশীলনে এসেছিলেন নোয়াখালী হেড কোচ সুজন ও সহকারী তালহা জুবায়ের। সিলেট মূল স্টেডিয়াম লাগোয়া আউটার স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার বেলা ২টা নাগাদ অনুশীলন শুরুর কথা ছিল নোয়াখালী এক্সপ্রেসের। সেই অনুযায়ী প্র্যাকটিস করাতে চলে আসেন হেড কোচ সুজন ও সহকারী কোচ তালহা জুবায়ের।

কিন্তু তারা অনুশীলন শুরুর আগে দেখেন বল নেই। যেখানে নতুন, অর্ধেক পুরোনো ও ব্যবহৃত মিলে ২ ডজনের মত বল লাগে, সেখানে তারা কোনো নতুন বল পাননি। সাকুল্যে বল ছিল মোটে ৩টি। তা দেখে হেড কোচ খালেদ খালেদ মাহমুদ সুজন বল চান। কিন্তু তার চাহিদা মোতাবেক বল সরবরাহ করতে পারেনি নোয়াখালীর মালিক পক্ষ।

জানা গেছে, বল দিতে না পারা নোয়াখালী মালিক পক্ষ থেকে কোচ সুজনকে নাকি বলা হয়েছে, তিনি কোচ, অত কিছু দেখার কাজ নেই তার। সেটা মালিক পক্ষ দেখবে। এ কথা শোনার পর মেজাজ বিগড়ে যায় কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনের। তিনি রাগে ক্ষোভে প্র্যাকটিস না করে সিএনজি যোগে টিম হোটেলে ফিরে যান।

এ ঘটনায় খালেদ মাহমুদ সুজনের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া কী? তা জানতে চেয়ে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তাই সুজনের ভাষ্য জানা যায়নি।

এআরবি/এমএমআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।