ছাগল-ভেড়ার খামার থেকে বছরে ৩ লাখ টাকা আয়

জেলা প্রতিনিধি
জেলা প্রতিনিধি জেলা প্রতিনিধি ভোলা
প্রকাশিত: ০২:০২ পিএম, ২০ মার্চ ২০২২

ভোলার দৌলতখানের মদনপুর ইউনিয়নের মো. মোতালেব হোসেন প্রায় ৫ বছর আগে দুটি ছাগল ও দুটি ভেড়া দিয়ে শুরু করেন একটি খামার। এরপর থেকে প্রতি ৬ মাস পরপর জন্ম নেওয়া বাচ্চা থেকে বাড়তে থাকে ছাগল-ভেড়ার সংখ্যা।

ফলে ছোট পরিসরের খামারটি বড় হতে থাকে। প্রতি মাসেই তিনি ছাগল ও ভেড়া বিক্রি করছেন। বর্তমানে তার খামারে ২৫টি ছাগল ও ১৬টি ভেড়া রয়েছে। এ খামার থেকে প্রতি মাসে তার আয় হচ্ছে ২৫ হাজার টাকা, অর্থাৎ বছরে ৩ লাখ টাকা।

বিজ্ঞাপন

ছাগল-ভেড়ার খামার থেকে বছরে ৩ লাখ টাকা আয়

সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, ওই ইউনিয়নের চর মদনপুর গ্রামের মো. মোতালেব হোসেন পেশায় একজন কৃষক। পাশাপাশি তিনি ছাগল-ভেড়ার খামার দিয়ে সফল হয়েছেন।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

খামারি মো. মোতালেব হোসেন জানান, তিনি প্রতি শীত মৌসুমে বিভিন্ন ধরণের সবজি ও বর্ষার মৌসুমে ধান চাষ করেন। চাষাবাদের পাশাপাশি বাড়তি আয়ের জন্য তিনি এ খামার শুরু করেন। ছয় মাস লালন-পালন করার পরে ছাগল ও ভেড়ার বাচ্চা দেয়।

ছাগল-ভেড়ার খামার থেকে বছরে ৩ লাখ টাকা আয়

মোতালেব আরো জানান, তার খামারটি আরো বড় করার ইচ্ছে রয়েছে। তবে সরকারিভাবে সহযোগিতা পেলে তার খামার থেকে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় হত।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

জাগোনিউজের খবর পেতে ফলো করুন

ভোলা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ইন্দ্রজিৎ কুমার মণ্ডল জানান, সকল খামারিদের সফল করতে মাঠ পর্যায়ে আমাদের প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা কাজ করে যাচ্ছেন। খামারিদের প্রশিক্ষণ, বিভিন্ন ধরণের পরামর্শ ও তদারকি করা হচ্ছে। এ ছাড়াও খামারিদের বিনা মূল্যে গবাদী পশুকে চিকিৎসা, ভ্যাকসিন ও ঔষধ দেওয়া হচ্ছে।

জুয়েল সাহা বিকাশ/এমএমএফ/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।