অনেক দিন পর মায়ের সঙ্গে দেখা দিল জয়

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৫:৩৭ পিএম, ০১ এপ্রিল ২০১৯

নেট দুনিয়ার বড় ‘তারকা’ আব্রাম খান জয়! ছেলের এই জনপ্রিয়তা বেশ উপভোগ করেন তার বাবা শাকিব খান ও মা অপু বিশ্বাস। জয় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা’তে প্লে-গ্রুপে পড়ছে। সেখানেও বেশ জনপ্রিয় সে।

অপু বিশ্বাস নিজেই ছেলে জয়কে স্কুলে নিয়ে যাওয়া আসা করেন। ছেলেকে পড়ালেখায় আগ্রহী করে তুলতে তার চেষ্টার শেষ নেই। মাঝে মধ্যেই জয়ের পড়ালেখা, ছবি আঁকা, খেলাধুলার ছবি পোস্ট  করেন নিজের ফেসবুক ওয়ালে।

মা ও ছেলে ম্যাচিং করে পোশাকও পরেন। একসঙ্গে ঘুরে বেড়ান। ছবি তোলেন। সেসব ছবি ভক্তদের উদ্দেশ্যে ফেসবুকে পোস্ট করেন। তাদের আদুরে সেসব ছবি দেখে হাজার হাজার নেজিজনরা শুভকামনা জানায়, ভালোবাসা প্রকাশ করে। একটা ছবি পোস্ট করার পর অনেকেই জয়ের নতুন ছবি দেখার অপেক্ষায় থাকে।

মাঝে অনেক দিন মাকে সঙ্গে নিয়ে হাজির হয়নি জয়। সেই অপেক্ষার প্রহর কাটিয়ে আজ সোমবার মা অপু বিশ্বাসের সঙ্গে দেখা মিললো জয়ের। অপু বিশ্বাস ছেলের সঙ্গে নতুন ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছেন ‘স্কুল’। জয়ের গলায় ঝুলছে স্কুলের আইডি কার্ড। হাসি মুখে ক্যামেরার সামনে সাচ্ছন্দ্যে পোজ দিয়েছে জয়।

তার মা চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস বলেন, ‘জয় খুব মজা পাচ্ছে স্কুলে যেতে। সে স্কুলে গিয়ে অনেক আনন্দে সময় কাটায়। নানা প্রশ্ন করে। এটাই ভালো লাগে। স্কুলে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে জয়। ওর বন্ধু হয়েছে, খেলার সঙ্গী হয়েছে অনেক। সবার কাছে আমাদের ছেলের জন্য দোয়া চাই।’

রোজ দুপুর ১২টা থেকে শুরু হয় স্কুল। ৩টা পর্যন্ত চলে। এই সময়টাতে পুত্রের সঙ্গে থাকেন মা অপু বিশ্বাস।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের স্টারকিডদের নিয়ে তেমন আলোচনা হয় না বলা চলে। তবে শাকিব খান-অপু বিশ্বাসের সন্তান জয়কে নিয়ে বেশ মাতামাতি দেখা যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় জয়। এই জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলছে।

তার নামে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে একাধিক ফ্যানপেজ রয়েছে। রয়েছে অসংখ্য আইডি। ইনস্টাগ্রামেও এই শিশু তারকার ভক্তের অভাব নেই। তার ব্যক্তিগত আইডির পাশাপাশি ইনস্ট্রাগ্রামে তার নামে গ্রুপও আছে। ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর কলকাতার একটি হাসপাতালে জয়ের জন্ম হয়।

এমএবি/এলএ/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।