ইলিয়ানার হাসিতেই লুকিয়ে আছে সৌন্দর্যের রহস্য
ভারতীয় চলচ্চিত্রে বহু নায়িকা এসেছেন, যাদের উপস্থিতি দর্শককে মুগ্ধ করেছে। কিন্তু ইলিয়ানা ডি’ক্রুজের মধ্যে আছে এক ভিন্ন মাত্রা। ১৯৮৭ সালের এই দিনে গোয়ার এক সাধারণ পরিবারে তার জন্ম। সেই সাধারণতা পেরিয়ে তিনি হয়ে ওঠেন গ্ল্যামার, সৌন্দর্য আর স্টাইলের এক অসাধারণ প্রতিচ্ছবি। ছবি: অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে
-
ইলিয়ানার সৌন্দর্য কোনো গড়া বাঁধা ছাঁচে ফেলা নয়। তার হাসি একেবারে স্বতঃস্ফূর্ত, আর চোখে রয়েছে একধরনের প্রাকৃতিক দীপ্তি। তিনি যতটা গ্ল্যামারাস, ঠিক ততটাই স্নিগ্ধ। হয়তো এ কারণেই তাকে বড় পর্দায় যেমন প্রাণবন্ত দেখায়, তেমনি সাধারণ ছবিতেও তার সৌন্দর্য অন্যভাবে ধরা পড়ে।
-
ইলিয়ানা সব সময় ফ্যাশনে ট্রেন্ডি থাকলেও নিজস্ব স্বাচ্ছন্দ্যকে কখনোই ভুলে যান না। রেড কার্পেটের ঝলমলে পোশাকে যেমন তিনি আত্মবিশ্বাসী, তেমনি সাধারণ কেজুয়াল ড্রেসেও অনন্য।
-
ওয়েস্টার্ন পোশাকের সঙ্গে তার আধুনিক গ্ল্যামার, আবার শাড়ি বা ঐতিহ্যবাহী সাজে ভারতীয় নারীর কোমল রূপ-দুটোতেই তিনি সমান সফল।
-
ইলিয়ানা শুধু রূপে নয়, পর্দার চরিত্রগুলোতেও নিজের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলেছেন। তেলেগু সিনেমা থেকে বলিউড-সবখানেই তার অভিনয়ের পাশাপাশি সৌন্দর্য ও স্টাইল দর্শককে টেনেছে।
-
‘বারফি’-এর মতো ছবিতে তার সংযত অভিনয় সৌন্দর্যের ভিন্ন রূপ তুলে ধরেছে, যেখানে বাহ্যিক রূপের সঙ্গে ভেতরের কোমলতা একাকার হয়ে গেছে।
-
ইলিয়ানার সৌন্দর্য শুধু মেকআপ বা পোশাকে নয়, বরং আত্মবিশ্বাসে। তিনি নিজের শরীর নিয়ে সব সময় খোলামেলা ও ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন। সেই আত্মবিশ্বাসই তাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। সৌন্দর্যের সবচেয়ে বড় অলঙ্কার যে আত্মমর্যাদা, ইলিয়ানা তার জীবন্ত উদাহরণ।
-
ইলিয়ানা ডি’ক্রুজ সৌন্দর্য আর স্টাইলকে এমনভাবে মেলাতে জানেন, যেখানে স্বাভাবিকতা আর আভিজাত্য মিলেমিশে এক নতুন সংজ্ঞা তৈরি করেছে।