আন্তর্জাতিক মঞ্চে আলিশার ফ্যাশন ডায়েরি
বিশ্ব সৌন্দর্য প্রতিযোগিতার ভুবনে নতুন হলেও মিস কসমো খুব অল্প সময়েই জায়গা করে নিয়েছে আন্তর্জাতিক আলোচনার কেন্দ্রে। ২০২৩ সালে ভিয়েতনামে সূচনা হওয়া এই বৈশ্বিক আসরটি প্রচলিত ধারণা থেকে একটু আলাদা এখানে শুধু সৌন্দর্য নয়, মূল্যায়িত হয় নারীর মেধা, নেতৃত্বের দক্ষতা, ব্যক্তিত্ব, সাহস এবং সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলার সামর্থ্য। এ কারণেই এর মূলমন্ত্র ‘ইমপ্যাক্টফুল বিউটি।’ ছবি: আজরা মাহমুদ ট্যালেন্ট ক্যাম্প এর ফেসবুক পেইজ থেকে
-
প্রথম আয়োজনের সাফল্যের পর প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় সংস্করণ এবার আরও বিস্তৃত পরিসরে ফিরে এসেছে। ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটির ক্রিয়েটিভ পার্কে অনুষ্ঠিতব্য এবারের ফাইনাল গড়ে উঠেছে ‘রাইজিং ড্রাগন’ থিমে। বিশ্বের ৮০টিরও বেশি দেশের প্রতিযোগীরা অংশ নিচ্ছেন এই মঞ্চে। তাদের ভিড়ে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলছে বাংলাদেশেরও।
-
এ বছর বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে মিস কসমো বাংলাদেশ আলিশা ইসলাম ইতোমধ্যেই নজর কেড়েছেন নানান লুকে, আত্মবিশ্বাসে এবং উপস্থিত বুদ্ধিতে। এর আগে ২০২৪ সালে ফারজানা ইয়াসমিন অনন্যা প্রথমবারের মতো অংশ নিয়ে টপ ২১-এ উঠে দেশের নাম লিখেছিলেন ইতিহাসে। সেই পথ ধরে আলিশার অংশগ্রহণ এখন আরও এক ধাপ এগিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বকে।
-
মিস কসমো শুধু সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা নয় এটি সংস্কৃতি, ফ্যাশন, ব্যক্তিগত প্রতিভা এবং নারীর ক্ষমতায়নের এক বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্ম।
-
আলিশা ভিয়েতনামে কয়েকদিন কাটিয়ে ইতোমধ্যেই বিভিন্ন দেশের অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে তৈরি করেছেন মূল্যবান অভিজ্ঞতা, অর্জন করেছেন নতুন শেখা, নতুন বন্ধুত্ব এবং স্মরণীয় সব মুহূর্ত।
-
মাল্টিলেয়ার্ড ফ্লোরাল আউটফিটে ক্যামেরাবন্দী হয়েছেন মিস কসমো বাংলাদেশ।