আপনার ফোনের এক্সপায়ার ডেট কবে জানেন?

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৩:২৯ পিএম, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

ফোনের আবার এক্সপায়ার ডেট? অনেকেই ভাবতে পারেন ফোনের হয়তো কোনো এক্সপায়ার ডেট নেই। যে কোনো জিনিসের মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ থাকে। মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পণ্যগুলো ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। তেমনি আপনার ব্যবহৃত ফোনেরও আছে একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ।

জানেন কি, যে স্মার্টফোনটি ব্যবহার করছেন, তার মেয়াদ কত এবং সেটা কোথায় লেখা আছে বা কতদিন ব্যবহার করা যাবে? স্মার্টফোন একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, অন্য যে কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মতোই এর ব্যাটারিতে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় যা কিছু সময় পর শেষ হয়ে যায়। আজকাল স্মার্টফোনে ফিক্সড ব্যাটারি আসে, ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেলে তা রিপ্লেস করা যায় না। ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর মানুষ তাদের স্মার্টফোন ফেলে দেয়।

একটি স্মার্টফোন যত বছরই ব্যবহার করুন না কেন, এর মেয়াদ শেষ হয় না। আসলে স্মার্টফোনের কোনো নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ নেই। কিন্তু এমন কিছু কারণ রয়েছে যার কারণে একদিনের জন্যও সঠিকভাবে ব্যবহার না করলেও স্মার্টফোন নষ্ট হয়ে যায়। যতক্ষণ পর্যন্ত স্মার্টফোনের কোনো বড় ত্রুটি না থাকে, ততক্ষণ এটি কাজ করতে থাকে। এই সমস্যাটি ব্যাটারি, সার্কিট বোর্ড বা তারের সঙ্গে হতে পারে।

আরও পড়ুন
* ভয়ংকর ম্যালওয়্যার ফোনের ১২ অ্যাপে, এখনই ডিলিট করুন

একটি স্মার্টফোনের জীবন মেয়াদ
বাজারে উপলব্ধ একটি ভালো ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন বছরের পর বছর কাজ করবে। স্মার্টফোনে এই ধরনের চিপ এবং যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয় যা দীর্ঘ সময় ধরে চলে, যদি কেউ ফোনটি যত্ন সহকারে ব্যবহার করেন। অনেক ফোন কোনো সমস্যা ছাড়াই ৮-১০ বছর ধরে চলে। তবে মাঝে মাঝে এর ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হতে পারে।

ফোনের সফটওয়্যার
বর্তমানে স্মার্টফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বেশ চতুর হয়ে উঠেছে। বেশিরভাগ কোম্পানি ২-৩ বছর পর স্মার্টফোনে সফটওয়্যার আপডেট দেওয়া বন্ধ করে দেয়। যার কারণে পুরোনো স্মার্টফোন ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে এবং স্মার্টফোন পরিবর্তন করতে হয়।

আরও পড়ুন
* ফোন থেকে নম্বর ডিলিট হয়ে গেলে ফিরে পাবেন যেভাবে
* ফোন হ্যাক হওয়া রুখবেন যেভাবে

সূত্র: মেক ইউজ অব

কেএসকে/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।