কাতার থেকে সহজে রেমিট্যান্স পাঠাতে গালফ এক্সচেঞ্জ-বিকাশের চুক্তি

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন , বিজ্ঞাপন
প্রকাশিত: ০৫:২২ পিএম, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দোহায় গালফ এক্সচেঞ্জ এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশের মধ্যে চুক্তি সই অনুষ্ঠান

কাতারে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য দেশে থাকা প্রিয়জনের কাছে রেমিট্যান্স পাঠানো আরও সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে কৌশলগত অংশীদারত্ব স্থাপন করলো কাতারের শীর্ষস্থানীয় আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গালফ এক্সচেঞ্জ এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ।

এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে কাতারে থাকা বাংলাদেশি প্রবাসীরা সরাসরি দেশে থাকা প্রিয়জনের বিকাশ ওয়ালেটে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন। ফলে, পরিবারের প্রয়োজনে যে কোনো সময়ই তাৎক্ষণিক টাকা পাঠাতে পারবেন তারা। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকে নিষ্পত্তি হয়ে বিকাশের নিরাপদ ডিজিটাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সরাসরি প্রিয়জনের হাতে পৌঁছে যাবে মুহূর্তেই। ভালো বিনিময় হার, দ্রুত টাকা পৌঁছানোর নিশ্চয়তা এবং সহজে ব্যবহারের সুবিধা থাকায় এটি প্রবাসী ও তাদের প্রিয়জন- উভয়ের জন্যই নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হবে।

সম্প্রতি, কাতারের রাজধানী দোহায় গালফ এক্সচেঞ্জের প্রধান কার্যালয়ে এ বিষয়ে চুক্তি সই হয়। এ সময় গালফ এক্সচেঞ্জের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আহমাদ আলী আল-সারাফ, বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আহমাদ আলী আল-সারাফ বলেন, বিকাশের মতো বিশ্বস্ত ও বহুল ব্যবহৃত প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়ে আমরা আমাদের বাংলাদেশি গ্রাহকদের জন্য দেশে টাকা পাঠানোর আরও দ্রুত, নিরাপদ ও সুবিধাজনক উপায় এনেছি। এর মাধ্যমে উদ্ভাবনী ও গ্রাহককেন্দ্রিক আর্থিক সেবা দেওয়ার আমাদের প্রতিশ্রুতি আরও শক্তিশালী হলো।

বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন, গালফ এক্সচেঞ্জের সঙ্গে এই অংশীদারত্ব বিশ্বব্যাপী আমাদের রেমিট্যান্স নেটওয়ার্ককে আরও শক্তিশালী করবে। আমরা চাই, বিদেশে থাকা লাখো বাংলাদেশি যেন আরও সহজে আর্থিক সেবা নিতে পারেন। এই নতুন রেমিট্যান্স চ্যানেলের ফলে তাদের পাঠানো টাকা মুহূর্তেই পৌঁছে যাবে পরিবারের কাছে, যা শুধু তাদের পরিবারকে সাহায্যই করবে না, বরং দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এএমএ/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।