বলিউডের পর দক্ষিণে নরেন্দ্র মোদীর বায়োপিক, শুরু হলো শুটিং

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৭:২৩ পিএম, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫
নরেন্দ্র মোদি। ছবি: সংগৃহীত

বলিউডের পর এবার দক্ষিণী সিনেমায় তৈরি হচ্ছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বায়োপিক। মাস তিনেক আগে এই সিনেমাটির ঘোষণা হয়েছিল। এবার আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো শুটিং। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

নরেন্দ্র মোদির জীবনীভিত্তিক এ সিনেমার নাম ‘মা বন্দে’। সিনেমাটি পরিচালনা করছেন ক্রান্তি কুমার চন্দ্র। এতে প্রধানমন্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করছেন জনপ্রিয় মালয়লাম অভিনেতা উন্নি মুকুন্দন। পূজার মাধ্যমে সিনেমাটির শুটিং শুরু হয়েছে। সেই মুহূর্তের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছে ছবির টিম।

মোদির চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পেয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত উন্নি মুকুন্দন। এর আগে তিনি জানিয়েছিলেন, ‘আমি আহমেদাবাদে বড় হয়েছি। প্রথমে নরেন্দ্র মোদিকে চিনতাম আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে। পরে ২০২৩ সালে ব্যক্তিগতভাবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সুযোগ পাই। তার বায়োপিকে অভিনয় করার সুযোগ পাওয়া আমার কাছে অত্যন্ত সম্মানের। তার রাজনৈতিক জীবন পর্দায় তুলে ধরার দায়িত্ব পাওয়া আমার জন্য এক পরম সৌভাগ্য।’

অভিনেতা আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বলা একটি গুজরাটি উক্তি তাকে অনুপ্রাণিত করে- ‘ঝুকবানু নেহি’, যার অর্থ কখনো মাথা নিচু করা নয়, সব সময় শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা।

‘মা বন্দে’ সিনেমাটিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জীবনসংগ্রাম ও রাজনৈতিক যাত্রা তুলে ধরা হবে। পাশাপাশি, তার জীবনে মায়ের অবদানও বিশেষভাবে দেখানো হবে। উল্লেখ্য, ২০২২ সালে মাকে হারান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

আরও পড়ুন:
বেটিং অ্যাপ মামলায় মিমি-অঙ্কুশসহ যেসব তারকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত 
মাতাল চালকের ধাক্কায় আহত নোরা ফাতেহি, আতঙ্কে ট্রমায় অভিনেত্রী 

এর আগে বলিউডেও নির্মিত হয়েছিল নরেন্দ্র মোদির বায়োপিক। ‘পিএম নরেন্দ্র মোদি’ নামের সেই ছবিটি মুক্তি পায় ২০১৯ সালে। ওই সিনেমায় প্রধানমন্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অভিনেতা বিবেক ওবেরয়। এবার দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন রূপে মোদির জীবনকথা দর্শকের সামনে তুলে ধরার প্রস্তুতি চলছে।

এমএমএফ

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।