একনজরে করোনার সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন রেকর্ডের তথ্য
দেশে গত বছর অর্থাৎ ২০২০ সালের ৮ মার্চ প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ওই বছরের ১৮ মার্চ এ রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রথম রোগীর মৃত্যু হয়।
শনিবার (২ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের সরকারি-বেসরকারি ৮২১ ল্যাবরেটরিতে মোট ৯৭ লাখ ৭৩ হাজার ২৪৪টি নমুনা পরীক্ষা করে ১৫ লাখ ৫৭ হাজার ৩৪৭ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এখন পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে দেশে ২৭ হাজার ৫৫৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া করোনা আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৫ লাখ ১৭ হাজার ৬৪২ জন।
দেশে করোনার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন নমুনা সংগ্রহ, পরীক্ষা, শনাক্ত, সুস্থ, মৃত্যু, শনাক্তের হার, সুস্থতার হার এবং মৃত্যু হার কত অনেকের জানার আগ্রহ রয়েছে। জাগো নিউজের পাঠকদের জন্য নিচে এ তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো।
২০২০ সালের ৮ মার্চ থেকে গত ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যানে জানানো হয়েছে, দেশে চলতি বছরের ৩ আগস্ট একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক ৫৭ হাজার ২৯৭টি এবং ২০২০ সালের ৫ এপ্রিল সর্বনিম্ন ৩২টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
চলতি বছরের একই দিন অর্থাৎ ৩ আগস্ট একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক ৫৫ হাজার ২৮৪টি এবং ২০২০ সালের ২১ মার্চ সর্বনিম্ন ৩৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়।
চলতি বছরের ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জন এবং ২০২০ সালের ৩০ মার্চ সর্বনিম্ন একজন রোগী শনাক্ত হয়। এছাড়া চলতি বছরের ৮ আগস্ট সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ৬২৭ জন ও ২০২০ সালের ১ এপ্রিল সর্বনিম্ন একজন রোগী সুস্থ হয়। চলতি বছরের ৫ আগস্ট একদিনে সর্বোচ্চ ২৬৪ জন এবং ২০২০ সালের ১৮ মার্চ সর্বনিম্ন একজন রোগীর মৃত্যু হয়।
এছাড়া গত ২৪ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ৩২ দশমিক ৫৫ শতাংশ এবং ২০২০ সালের ৩০ মার্চ সর্বনিম্ন শূন্য দশমিক ৬৫ শতাংশ রোগী শনাক্ত হয়।
২০২০ সালের ২ মে সর্বনিম্ন ২ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ রোগী সুস্থতার তথ্য জানানো হয়। অন্যদিকে চলতি বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর সর্বোচ্চ ৯৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ রোগীর সুস্থতার তথ্য জানানো হয়।
গত বছরের ২৫ মার্চ মৃতের হার সর্বোচ্চ ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ ও ২০২০ সালের ৪ জুলাই সর্বনিম্ন ১ দশমিক ২৫ শতাংশ মৃতের হার রেকর্ড করা হয়।
এমইউ/এমআরআর/জেআইএম