গরমে স্বস্তি পেতে ও ওজন কমাতে পান করুন ৫ পানীয়

লাইফস্টাইল ডেস্ক
লাইফস্টাইল ডেস্ক লাইফস্টাইল ডেস্ক
প্রকাশিত: ০১:৪৬ পিএম, ১৮ মার্চ ২০২৩

গরমে স্বস্তি পেতে বিভিন্ন জুস বা কোমল পানীয়ের স্বাদ নেন কমবেশি সবাই। তবে অতিরিক্ত চিনিযুক্ত জুস বা কোমল পানীয় শরীরের আর্দ্রতা জোগানোর বদলে আরও পানিশূন্য করে তোলে।

এমনকি ওজন বাড়াতেও সাহায্য করে। তাই গরমে প্রশান্তি পেতে এমনকি ওজন কমাতে প্রাকৃতিক উপাদানে ভরসা রাখতে পারেন। জেনে নিন কোন কোন পানীয় পানে সহজেই ওজন কমাতে পারবেন-

আরও পড়ুন: গরমে অসুস্থ হয়ে পড়লে যা করবেন, যা করবেন না

শসার জুস

শসা শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। এতে থাকা বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান শরীর বর্জ্যমুক্ত করতে সাহায্য করে। গরমে এক গ্লাস শসার জুস মুহূর্তেই শরীরে প্রশান্তি আনে।

সবারই কমবেশি জানা আছে, শসা ওজন কমাতে কতটা উপকারী। শরীরের পানিশূন্যতা রোধ করে শসা। আর পানিতে কয়েক টুকরো শসা মিশিয়ে তৈরি করতে পারেন ডিটক্স ওয়াটার। যা ওজন কমাতে দারুণ কার্যকরী।

বাটারমিল্ক

শীতের সকালে চা যেমন মনে প্রশান্তি জোগায় ঠিক তেমনই গরমে বাটারমিল্ক। এটি একটি স্বাস্থ্যকর পানীয়। যা হজমে সাহায্য করে। এতে থাকা স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমকে উন্নত করে।

মেথির পানি

সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস মেথি ভেজানো পানি পান করার অভ্যাস ওজন কমাতে সাহায্য করবে। এটি শরীরকে সঠিকভাবে পুষ্টি শোষণ করতে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন: গরমে বগলের ঘাম ও দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাওয়ার কৌশল

লেবু ও পুদিনার ডিটক্স ওয়াটার

পানিতে লেবু ও পুদিনা পাতা মিশিয়ে পান করার স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। আবার গরমে ঠান্ডা পানিতে এক টুকরো লেবু ও কয়েকটি পুদিনা পাতা মিশিয়ে পান করলে মুহূর্তেই প্রশান্তি মিলবে।

আপনি যদি ওজন কমানোর মিশনে থাকেন, তাহলে দৈনিক পানিতে শসা, লেবু ও পুদিনা মিশিয়ে পান করতে পারেন। এটি শরীরকে হাইড্রেটেড ও পুষ্টিতে ভরপুর রাখবে।

আপেল ও দারুচিনির পানি

আপেল ফাইবার সমৃদ্ধ ও দারুচিনি একটি ভালো মসালা। যা প্রাকৃতিকভাবে বিপাককে বাড়িয়ে তোলে। তাই পানিতে আপেল ও দারুচিনি মিশিয়ে পান করলে মেটাবলিজম সচল থাকে ও ব্যক্তিকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পরিপূর্ণ রাখে।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

জেএমএস/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।