চায়ের কাপ, কেরোসিনের চুলা আর একটুখানি অবসর-ছবিতে জীবন্ত টং
চায়ের দোকান মানেই শুধু চা নয়-এটা একেকটা মানুষের দিন শুরুর জায়গা, কারোর সন্ধ্যার বিরতির ক্ষণ, আবার কারোর নিত্যদিনের আড্ডার ঠিকানা। বিশ্ব চা দিবসে টংয়ের চা-কাপ, চুলা আর মানুষের গল্প তুলে ধরা হলো একগুচ্ছ ছবির মাধ্যমে। ছবি: অধরা মাধুরী পরমা
-
কেরোসিনের চুলায় ফুটছে পানি, পাশেই ভাঙা বেঞ্চে বসে কারোর ক্লান্তি ঝরে পড়ে ধোঁয়ার সঙ্গে। এই টং দোকানগুলোয় জমে ওঠে অগণিত আলাপ, মতবিনিময় আর নিঃশব্দ বন্ধুত্ব।
-
দোকানির হাত ব্যস্ত আদা কুচি করতে।
-
ছোট্ট দোকানে কাঁচের কাপগুলো সারিবদ্ধভাবে সাজানো। প্রতিটি কাপে রং চা ঢালার সঙ্গে সঙ্গে যেন ঢালা হয় একটু আন্তরিকতা, একটু সতেজতা।
-
দোকানির হাতে কোনো প্রশিক্ষণের সার্টিফিকেট নেই, কিন্তু তার হাতের স্পর্শে তৈরি এই চা যেন ভোরের ক্লান্তি, মধ্যাহ্নের থেমে যাওয়া, কিংবা সন্ধ্যার একফোঁটা প্রশান্তি।
-
এখানে ঢুঁ মারেন রিকশাওয়ালা থেকে শুরু করে সাংবাদিক, শ্রমিক, ছাত্র কিংবা অবসরপ্রাপ্ত কেউ। সবাই এখানে কিছুটা সময় চায়ে চুমুক দিয়ে খুঁজে নেন নিজস্ব জায়গাটা।
-
খোলা আকাশ, ধোঁয়াভরা বাতাস, আর কাচের কাপ মিলে তৈরি হয় অন্য রকম এক পরিবেশ।