ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে গ্রীষ্মের রঙিন জাদু
গ্রীষ্মের খরতাপে যখন প্রকৃতি তার রঙ হারায়, তখনই যেন এক অনুপম সৌন্দর্যে ভরে ওঠে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। দেশের ‘লাইফ লাইন’ হিসেবে খ্যাত এই ব্যস্ত সড়কের পাশে সারি সারি গাছে ফুটে আছে জারুল ও সোনালুর ফুল। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
-
প্রতিদিন এই পথ ধরে ছুটে চলা হাজারো যাত্রী যেন ফুলে মোড়ানো এক অভ্যর্থনার ভেতর দিয়ে পাড়ি দেন তাদের গন্তব্যের পথ।
-
বেগুনি আর হলুদের অপূর্ব সংমিশ্রণে ফুটে থাকা এই ফুলগুলো শুধু চোখ জুড়ানোই নয়, বরং যান্ত্রিক জীবনের মধ্যে প্রকৃতির এক নিঃশব্দ বার্তা।
-
পিচঢালা সড়কের ধারে জারুলের নরম-বেগুনি ছায়া আর সোনালুর ঝুলে থাকা ঝাড়ফুল যেন পথিকের ক্লান্ত চোখে এক বিনম্র ভালোবাসার ছোঁয়া রেখে যায়।
-
পিচঢালা সড়কের ধারে জারুলের নরম-বেগুনি ছায়া আর সোনালুর ঝুলে থাকা ঝাড়ফুল যেন পথিকের ক্লান্ত চোখে এক বিনম্র ভালোবাসার ছোঁয়া রেখে যায়।
-
এই সময় মহাসড়ক যেন পরিণত হয় এক প্রাকৃতিক প্রদর্শনীতে। জারুল ও সোনালুর এই ফুলঝরা পথ প্রকৃতির হাতে আঁকা এক শিল্পকর্মের মতো।
-
শুধু সৌন্দর্যই নয়, এসব গাছ পরিবেশ রক্ষা ও তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণেও ভূমিকা রাখে। শহরের ব্যস্ততা, যানজট, আর ক্লান্তিকর যাত্রার মাঝখানে জারুল-সোনালুর ফুল যেন কিছুটা প্রশান্তি এনে দেয়।
-
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক তাই আর শুধু একটা পথ নয়; এটা যেন এক চলমান বাগান, যেখানে প্রতিদিন প্রকৃতি নিজেই অভ্যর্থনা জানায় হাজারো মানুষকে, ফুলের ভাষায়, রঙের ছন্দে।
-
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক তাই আর শুধু একটা পথ নয়; এটা যেন এক চলমান বাগান, যেখানে প্রতিদিন প্রকৃতি নিজেই অভ্যর্থনা জানায় হাজারো মানুষকে, ফুলের ভাষায়, রঙের ছন্দে।