খাওয়া ছাড়াও মাছ যেসব কাজে লাগে

আগুনে পুড়ে যাওয়া ক্ষত সারাতে চিকিৎসকরা তেলাপিয়া মাছের ত্বকের কার্যকারিতা পরীক্ষা করে দেখছেন। তারা এখন পর্যন্ত সাফল্য পাওয়ার কথাই জানাচ্ছেন। তেলাপিয়ার ত্বকে মানুষের ত্বকের প্রায় সমপরিমাণ আর্দ্রতা আর কোলাজেন প্রোটিন আছে। এছাড়া তেলাপিয়ার ত্বক মানুষের ত্বকের মতোই রোগপ্রতিরোধী বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা। ছবি: সংগৃহীত

সৌখিন অনেকেই এখন নিয়মিত পার্লারে গিয়ে পেডিকিওর, মেনিকিওর করান। এক ধরনের মাছ দিয়ে পেডিকিওর করা হয়। এই মাছের নাম ‘গারা রুফা’ হলেও একে সাধারণভাবে ‘ডাক্তার মাছ’ বলে ডাকা হয়। ছোট ছোট এই মাছে ভর্তি অ্যাকুরিয়ামে পা চুবিয়ে রাখলে, মাছগুলো পায়ের মরা চামড়া খেয়ে। ছবি: সংগৃহীত

মাছের চামড়া এখন ব্যবহার হচ্ছে গরু বা ছাগলের চামড়ার বিকল্প হিসেবে। ব্যাগ, বেল্ট এমনকি জুতাও তৈরি করা হচ্ছে মাছের চামড়া ব্যবহার করে। মাছের চামড়ার এ বাজার টেকসই করতে অবশ্য এখনও বেশ হিমশিম খেতে হচ্ছে উদ্যোক্তাদের। ছবি: সংগৃহীত

বসার ঘরের সৌন্দর্য বাড়াতে এখন অনেকের বাড়িতেই দেখা যায় বৈচিত্র্যময় অ্যাকুরিয়াম। আর তাতে শোভা পায় নানা রঙের মাছ। এই অ্যাকুরিয়ামে মাছ পালন কেন্দ্র করে সব দেশেই গড়ে উঠেছে বড় বড় সব শিল্প। উৎপাদিত হচ্ছে মাছের খাবার, মাছের খেলনা থেকে শুরু করে আরও বিভিন্ন ধরনের পণ্য। ছবি: সংগৃহীত

মাছ থেকে তৈরি হয় নানা রকমের তেল। এসব তেল বিভিন্ন রোগে ওষুধের সহায়ক হিসেবে ডাক্তাররা রোগীদের খেতে বলেন। রোগ ছাড়াও শরীর সুস্থ রাখার জন্যও এসব তেল অনেকে নিয়মিত খান। মাছের তেলে শরীরের জন্য পুষ্টিকর ওমেগা-থ্রি নামের উপাদানের উপস্থিতি থাকে। হেরিং, টুনা, স্যামনসহ নানা মাছের শরীর থেকে এ তেল তৈরি করা হয়। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মাছের তেলের নাম কড লিভার তেল। এটি তৈরি হয় কড মাছের লিভার থেকে। ছবি: সংগৃহীত