স্বাস্থ্য

ক্লান্তি দূর করতে এক কাপ চায়ের তুলনা হয় না। চায়ের গুণ সম্পর্কে অনেকেই খুব বেশি জানি না। চলুন জেনে নেই উপকারী পাঁচ রকমের চা সম্পর্কে। ছবি: সংগৃহীত

বাজারে এখন প্রায় সব সময়ই পাওয়া যায় স্ট্রবেরি। লাল টুকটুকে এই ফলটি দেখতে যেমন আকর্ষণীয় তেমন পুষ্টিগুণেও ভরপুর। সুগন্ধি এ ফলে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আর ভিটামিন সি থাকে। ছবি: সংগৃহীত

বাজারে গেলেই চোখে পরে নানা জাতের বরইয়ের। পুষ্টিগুণে ভরপুর মৌসুমি এ ফলটি খাওয়ার আদর্শ সময় এখনই। ১০০ গ্রাম বরইয়ে ৭৯ গ্রাম ক্যালোরি, ১ গ্রাম প্রোটিন, ২০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ১০ গ্রাম ফাইবার আছে। এছাড়া ৭৭ শতাংশ ভিটামিন সি এবং ৫ শতাংশ পটাসিয়াম পাওয়া যায় ফলটি থেকে। ছবি: সংগৃহীত

ভিটামিন ‘সি’ তে ভরপুর ক্যাপসিকাম। এটি সুইট পেপার, বেল পেপার, কাশ্মীরি মরিচসহ বিভিন্ন নামে পরিচিত। ছবি: সংগৃহীত

আজ কিস ডে। ভালোবাসার চুম্বনে এদিন প্রিয়জনকে ভরিয়ে দিতে পারেন আপনি। ভালোবাসার সপ্তাহের একটি বিশেষ দিন এটি। তবে আপনি জানেন কী চুমুর বিস্ময়কর স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে? ছবি: সংগৃহীত

ফেব্রুয়ারি মাসের ৯ তারিখে সারা বিশ্বব্যাপী পালন করা হয় চকলেট দিবস। ভালোবাসা সপ্তাহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিবস এটি। শুধু উপহার হিসেবে নয়, চকলেটের গুণে সম্পর্ক হয়ে ওঠতে পারে মধুর। জেনে নিন কেন সঙ্গীকে চকলেট উপহার দেবেন। ছবি: সংগৃহীত

আমাদের বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন প্রকৃতি ও পরিবেশকে আমরা নানাভাবে দূষিত করে আসছি। দূষণের মাত্রা এতটাই বেড়ে গেছে যে আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের মতে, আজ বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বায়ুর শহর ঢাকা। ছবি: বিপ্লব দীক্ষিত

কোভিডের পর চীনে এবার ছড়িয়ে পড়েছে নতুন দ্য হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (এইচএমপিভি)। একই সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যেমন- ভারত, মালয়েশিয়াসহ আরও কয়েকটি দেশে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এই ভাইরাস। এবার বাংলাদেশেও ধরা পড়েছে এইচএমপি ভাইরাস। ছবি: সংগৃহীত

পরিচিত একটি ফল ডালিম। এটিকে অনেকে আনার বা বেদানা নামেও চেনেন। দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও বেশ সুস্বাদু। একই সঙ্গে পুষ্টিগুণেও ভরপুর সুস্বাদু এই ফলটি। সংক্রমণ প্রতিরোধ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, রক্তচাপ বশে রাখার মতো উপকারিতা আছে ডালিমে। ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যোদ্ধাদের সারাদেশে সব সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হেলথকার্ড বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সিএ প্রেস উইং

শরীরের ওজন কমাতে কত কিছুই তো করেছেন। কিন্তু কিছুতেই ওজন কমাতে পারছেন না। এ নিয়ে ভীষণ দুশ্চিন্তায় রয়েছন। তবে আপনি চাইলে ঘরে থেকেই খুব সহজ একটা কাজ করে ওজন কমাতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে সহায়তা করবে রসুন। তবে রসুন খেতে হবে নিয়ম মেনে। ছবি: সংগৃহীত

পেয়ারা একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর ফল। একটি পেয়ারাতে চারটি আপেল, চারটি কমলা লেবুর সমান খাদ্যগুণ রয়েছে। শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে পেয়ারার তুলনা হয় না। পেয়ারা খেতে ছোট-বড় সবাই পছন্দ করেন। ছবি: সংগৃহীত

পারিবারিকভাবেই হোক আর প্রেমের বিয়েই হোক হবু দম্পতির উচিত একে অন্যের সঙ্গে একটা ভালো বোঝাপড়া তৈরি করা। প্রেমের বিয়ের ক্ষেত্রে অবশ্য দুজনের বোঝাপড়া আগে থেকেই ভালো থাকে! তবে যারা অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ করছেন তাদের উচিত বিয়ের আগেই সঙ্গীর সঙ্গে সব বিষয়ে খোলাখুলি কথা বলা। ছবি: সংগৃহীত

বাঙালির খাদ্যতালিকায় মাছ অন্যতম একটি খাবার। কথায় আছে, মাছে-ভাতে বাঙালি। মাছভাত ছাড়া একদিনও চলা অসম্ভব এমন বাঙালির সংখ্যা কম নয়। ছবি: ড. হারুন রশীদ

অতিপরিচিত একটি সবজি কাঁচামরিচ। এটি খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্যের জন্যও দারুণ উপকারি। ছবি: সংগৃহীত

সারাবছর জুড়েই বাজারে ধনেপাতা পাওয়া যায়। তবে শীতকালে এটি অত্যন্ত সহজলভ্য। অনেকেই তরকারির স্বাদ বাড়ানোর জন্য ধনেপাতার ব্যবহার করেন। তবে ধনেপতার অনেকে ভেষজ গুণ রয়েছে। জেনে নিন যে কারণে নিয়মিত ধনেপাতা খাবেন। ছবি: সংগৃহীত

শীত আসতে না আসতেই বাজারে উঠেছে জলপাই। সাধারণত ডালের সঙ্গে বা টক রান্না করে কিংবা আচার করে জলপাই খাওয়া হয়। তবে কাঁচা জলপাইয়ে রয়েছে অনেক বেশি পুষ্টিগুণ। ছবি: জাগো নিউজ

রসে টইটুম্বুর টক-মিষ্টি ফল কমলা। সুপরিচিত এ ফলটি মৌসুমভেদে যে কোনো সময় পাওয়া গেলেও, শীতের এ সময় এর দেখা মিলে সবচেয়ে বেশি। ছবি: জাগো নিউজ

দেশের বিভিন্ন স্থানে এখন রাতে শীত নামছে। এ সময় শরীরের তাপমাত্রার চেয়ে জলবায়ুর তাপমাত্রা কম থাকায় ঠান্ডা অনুভূত হয়। শীতে স্বাভাবিকভাবে আবহাওয়া থাকে শুষ্ক-রুক্ষ। এ কারণে ছোট-বড় সবার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমতে শুরু করে। ফলে রোগ জীবাণু যেমন- ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাঙ্গাস ইত্যাদির বংশবিস্তার ঘটে দ্রুত। তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) চিকিৎসা নিতে আসা জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের দেখতে গিয়ে ক্ষোভের মুখে পড়েছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। এ সময় উপদেষ্টার গাড়ির ওপর উঠে পড়েন জুলাই আন্দোলনে আহতরা। ছবি: আবদুল্লাহ আল মিরাজ

বর্তমান সময়ে প্রায়ই শোনা যায় ‘ইটিং ডিজঅর্ডার’ নামক রোগের কথা। এটি আসলে কী? অনেকেই জানেন না এর উত্তর। মূলত, কারও খাদ্যাভাসজনিত অস্বাভাবিক পরিবর্তন, ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে খাদ্য গ্রহণ নিয়ে দুশ্চিন্তা ও সেই চিন্তার কারণে আচরণে যে অস্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটে, তাকেই বলে ইটিং ডিজঅর্ডার। শুধু সাধারণ মানুষই এই রোগে ভোগেন না, রোগীর তালিকায় রয়েছে তারকাদের নামও। ছবি: তারকাদের ইনস্টাগ্রাম থেকে

দেখতে দেখতে চলে এসেছে শীত। আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে কমবেশি সবাই এখন ঠাণ্ডা-কাশিতে ভুগছেন। আর এসব রোগ নিয়ে চিকিৎসকের কাছে গেলেই তারা প্রায়ই অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের পরামর্শ দেন। গুরুতর রোগের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের বিকল্প নেই, তবে আপনি ছোটখাটো অসুখের ক্ষেত্রে গ্রহণ করতে পারেন প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক। যা পেয়ে যাবেন আপনার রান্নাঘরেই। তথ্যসূত্র: বোল্ডস্কাই।

কমলা খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুব কমই আছে। গোলগাল দেখতে এই ফলটির আগাগোড়াই পুষ্টিগুণে ভরপুর। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কমলা উপকারী ফলগুলোর একটি। শুধু ফলই নয়, কমলার খোসারও রয়েছে অনন্য কিছু গুণ। বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ থেকে এটি আমাদের দূরে রাখতে সাহায্য করে। ছবি: জাগো নিউজ

বাদাম সাধারণত স্ন্যাকস হিসেবে খাওয়া হয়। উচ্চমাত্রায় আমিষ ও আঁশ থাকায় সব ধরনের বাদামেই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। স্নেহজাতীয় পদার্থও রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। এক কথায় বাদাম আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী। ছবি: সংগৃহীত

দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে কত রকম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সেসব গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ছবি দিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের আলোচিত ছবি।

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা কারোরই অজানা নয়। ভিটামিন ‘সি’ তে ভরপুর আমলকির শরীরে ইমিউনিটি বাড়াতে বিকল্প নেই। তাই নিয়মিত পান করতে পারেন আমলকির রস। ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নেওয়া

ঋতু পরিবর্তনের সময় কমবেশি সবাই ভুগছেন সর্দি-হাঁচি-কাশির সমস্যায়। এর থেকে কিছুটা স্বস্তি পেতে পান করতে পারেন ঘরোয়াভাবে তৈরি পানীয়। ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া থেকে

বিদেশি ফল হলেও দ্রুতই আমাদের দেশে পরিচিতি লাভ করেছে ড্রাগন। এটি আসলে এক ধরনের ক্যাকটাস ভিত্তিক ফল। ড্রাগন ফল খনিজ, ভিটামিন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর। এটি আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।