মেলায় দর্শনার্থীদের আগ্রহ পূর্বাচল আমেরিকান সিটির প্রকল্পে
রিহ্যাব চট্টগ্রাম ফেয়ারের প্রথম দিনে ইউএস-বাংলা এসেটস-এর স্টলে ছিল দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। মেলায় পূর্বাচল আমেরিকান সিটির প্রকল্প সম্পর্কে ব্যাপক আগ্রহ দেখিয়েছেন তারা। অনেকেই বুকিংও দিয়েছেন। কেউ কেউ জানতে চেয়েছেন প্রকল্পের বিভিন্ন সুবিধা। ইউএস-বাংলা এসেটস-এর পক্ষ থেকে দর্শনার্থীদের এই আগ্রহের কথা জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া রিহ্যাব চট্টগ্রাম ফেয়ারে ইউএস-বাংলা এসেটস-এর স্টলে দর্শনার্থীদের উপস্থিতিতে আয়োজকরা সন্তুষ্ট। এবারের মেলায় ইউএস-বাংলা গ্রুপের অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইউএস-বাংলা এসেটস কো-স্পন্সর হিসেবে অংশ নিয়েছে। ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মেলা চলবে। স্টল নং- কো-স্পন্সর-২। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এ মেলা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স লিমিটেডের মার্কেটিং সাপোর্ট অ্যান্ড পিআরের মহাব্যবস্থাপক মো. কামরুল ইসলাম জানান, মেলায় ইউএস-বাংলা এসেটস-এর প্রধান আকর্ষণ পূর্বাচল আমেরিকান সিটি প্রকল্প। প্রথমদিন মেলায় দর্শকদের মধ্যে পূর্বাচল আমেরিকান সিটির প্রকল্প সম্পর্কে ব্যাপক আগ্রহ দেখা গেছে। রিহ্যাব চট্টগ্রাম ফেয়ারে পূর্বাচল আমেরিকান সিটি প্রকল্প সম্পর্কে যে কোনো তথ্যের জন্য ০১৭০৮ ৮১৩২৪০, ০১৭০৮ ৮১৩২৪৪ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে।
তিনি বলেন, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মাত্র ১৫ মিনিটের দূরত্বে অবস্থিত পূর্বাচল আমেরিকান সিটি। এককালীন মূল্য পরিশোধে ২৫ শতাংশ ছাড় এবং সঙ্গে সঙ্গেই রেজিস্ট্রেশন ও হস্তান্তরের সুযোগ থাকছে।
আকর্ষণ হিসেবে যা থাকছে
আকর্ষণ হিসেবে থাকছে প্লট বুকিং দিয়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সে সিঙ্গাপুর, কুয়ালালামপুর, ব্যাংককে রিটার্ন টিকিটসহ দুই রাত তিন দিন থাকার সুবর্ণ সুযোগ।
কামরুল ইসলাম জানান, বর্তমানে পূর্বাচল আমেরিকান সিটির বিভিন্ন ব্লকে মেলা উপলক্ষে কাঠাপ্রতি মাসিক কিস্তি সর্বনিম্ন ৭ হাজার ৪১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। মেলা উপলক্ষে বাউন্ডারি ওয়ালসহ আবাসিক/কমার্শিয়াল/হাসপাতাল/ ইন্সটিটিউশন/শপিং কমপ্লেক্স/কনভেনশন সেন্টার/ ব্যাংক/ কর্পোরেট অফিসের জন্য রেডি প্লট এককালীন মূল্য/ কিস্তিতে বিক্রয় চলছে।
উল্লেখ্য, ইউএস-বাংলা গ্রুপের প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে- ইউএস-বাংলা এসেটস, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ইউএস-বাংলা মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইউএস-বাংলা লেদার, ইউএস-বাংলা ফ্যাশন, ইউএসবি এক্সপ্রেস, ইউএস-বাংলা ফুড, ইউএস-বাংলা হাই-টেক, ইউএস-বাংলা মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশনস এবং ইউএস-বাংলা এগ্রোসহ আরো নানাবিধ প্রতিষ্ঠান।
পূর্বাচল আমেরিকান সিটি প্রকল্পে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের স্থায়ী ক্যাম্পাসের অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রক্রিয়া চলছে। খুব শিগগিরই ইউএস-বাংলা মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটালেরও পূর্ণাঙ্গ ক্যাম্পাসের কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। পূর্বাচল আমেরিকান সিটির যে কোনো তথ্যের জন্য ইউএস-বাংলা এসেটস-এর কর্পোরেট অফিস-৭৭ সোহরাওয়ার্দী এভিনিউ, বারিধারা, ঢাকায় যোগাযোগ করার জন্য গ্রুপটির পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।
আরএম/জেডএ/জেআইএম