হুইলচেয়ারে যেভাবে কেটেছে স্টিফেন হকিংয়ের জীবন (দেখুন ছবিতে)
৭৬ বছর বয়সে চলে গেলেন পদার্থবিজ্ঞানী ও গবেষক স্টিফেন হকিং। ব্ল্যাক হোল গবেষণার জন্য তিনি বিশ্বজুড়ে সমাদৃত। মাত্র ২১ বছর বয়সে মোটর নিউরন-এর মতো স্নায়ুরোগে আক্রান্ত হন। এরপর থেকে বাকি জীবনটা কাটেহুইল চেয়ারেই।

স্টিফেন হকিং-এর জন্ম ৮ জানুয়ারি, ১৯৪২ সালে। ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড শহরে। বাবা-মা ডাক্তারি পড়াতে চাইলেও, হকিং গণিত নিয়ে পড়তে চান। অক্সফোর্ডের ইউনিভার্সিটি কলেজে গণিত বিষয়টি না থাকায় হকিং পদার্থবিদ্যায় ভর্তি হন।

১৯৬২ সালে হকিং ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব অ্যাপ্লায়েড ম্যাথামেটিকস অ্যান্ড থিওরিটিকাল ফিজিক্স -এ কসমোলজি নিয়ে গবেষণা শুরু করেন।

তাঁর লেখা ‘অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম’ বইটি সারা বিশ্বজুড়ে সাড়া ফেলে দেয়। আমাদের অস্তিত্ব ও পৃথিবীর শুরু ও শেষ কোথায়, তা নিয়ে সাধারণ মানুষের ভাষায় লেখা হয় বইটি।

১৯৬৪ সালে যখন হকিং প্রথম বিয়ে করেন। তখন ডাক্তাররা বলেছিলেন, তিনি আর মাত্র ৩ বা ৪ বছর বাঁচবেন।
