আজ সানস্ক্রিন মেখেছেন তো?

রোদের তীব্রতা থেকে ত্বককে রক্ষা করতে সানস্ক্রিনের ভূমিকা অপরিহার্য। বর্তমানে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন কমবেশি সবাই।
সূর্যের অতিবেগুনি (আলট্রাভায়োলেট বা ইউ ভি) রশ্মি ত্বকের নানাবিধ ক্ষতি করে। এর থেকে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে এমনকি ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে।
আরও পড়ুন: ত্বকের সুরক্ষায় সানস্ক্রিন যেভাবে কাজ করে
সানস্ক্রিন হলো একটি ফটোপ্রোটেক্টিভ স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট। এটি ত্বকের যেসব অংশ খোলা থাকে সেসব স্থানে ব্যবহারের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। আবহাওয়া যাই হোক না কেন- রোদ, গরম, বৃষ্টি কিংবা শীত সানস্ক্রিন মাখা জরুরি সবার জন্যই।
জানলে অবাক হবেন, সানস্ক্রিন প্রথম ১৯৩০ সালে অস্ট্রেলিয়ান রসায়নবিদ এইচএ মিল্টন ব্লেক তৈরি করেছিলেন। তার ইউভি-সুরক্ষামূলক এই ক্রিমের গুণাবলী অ্যাডিলেড বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা যাচাই করা হয়েছিল।
প্রাচীন সভ্যতার লোকেরা ত্বককে সূর্যের রশ্মি থেকে রক্ষা করতে জলপাই তেল, জুঁই, চাল বা জিংক অক্সাইড পেস্টের মতো উদ্ভিদজাত পণ্য ব্যবহার করতো।
আরও পড়ুন: সানস্ক্রিন কেনার আগে যে ৭ বিষয় জানা জরুরি
আজ কিন্তু সানস্ক্রিন ব্যবহারের দিন। সানস্ক্রিনের প্রয়োজনীয়তা ও সুরক্ষামূলক গুণাবলী সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতেই ২৭ মে পালিত হয় দিবসটি।
বর্তমানে সানস্ক্রিনকে সানব্লক বা সানটান লোশনও বলা হয়। এটি ক্রিম, স্প্রে, জেল, স্টিকস এমনকি পাউডারের মতো আকারেই পাওয়া যায় বাজারে।
সূত্র: ন্যাশনাল টুডে
জেএমএস/এমএস