মিরপুর ডিওএইচএস থেকে দিয়াবাড়ি সড়কে যান চলাচল শুরু

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৪:৫৬ পিএম, ২৭ মার্চ ২০২৫
মিরপুর ডিওএইচএস থেকে দিয়াবাড়ি সংযোগ সড়কে যান চলাচল শুরু হয়েছে

মিরপুর ডিওএইচএস থেকে দিয়াবাড়ি সংযোগ সড়ক সংস্কার কাজ শেষে যান চলাচল শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) এই সড়কে যান চলাচল কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।

এ সড়কটির (উত্তরা দক্ষিণ মেট্রোরেল) দৈর্ঘ্য ৮৭০ মিটার, প্রস্থ ৯ দশমিক ১৫ মিটার। সড়কটি উদ্বোধন শেষে ডিএনসিসি প্রশাসক বৃক্ষরোপণ করে রাস্তার দুই পাশে সবুজায়ন কাজের উদ্বোধন করেন।

jagonews24.com

ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার পরে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যেসব জায়গায় জনদুর্ভোগ হচ্ছে সেসব জায়গায় অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করবো। সেই অনুযায়ী এক নম্বর অগ্রাধিকারে ছিল উত্তরা থেকে মিরপুর-১২ (মিরপুর ডিওএইচএস) নম্বর যাওয়ার রাস্তাটি। আমি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম রোজার মধ্যেই রাস্তাটির কাজ সম্পন্ন করবো। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঈদের আগে ঈদের উপহার হিসেবে উত্তরা থেকে মিরপুর-১২ (মেট্রোরেলের নিচ দিয়ে মিরপুর ডিএএইচএস) যাওয়ার রাস্তাটির কাজ সম্পন্ন করে উদ্বোধন করলাম। ঈদে অনেকে এখানে ঘুরতে আসবে। মানুষ যেন আনন্দে ও নির্বিঘ্নে ঘুরতে আসতে পারে সেটি মাথায় রেখেই রাস্তাটি নির্মাণ ও সংস্কার করা হয়েছে।

তিনি বলেন, রাস্তাটি জলাধারের উপর দিয়ে গিয়েছে। জনগণের দুর্ভোগ লাঘব কর‍তেই আমরা সাময়িকভাবে এই রাস্তাটি দ্রুত সময়ের মধ্যে করে দিয়েছি। ডিএনসিসির কর্মীরা দিনরাত পরিশ্রম করার কারণেই এটি সম্ভব হয়েছে। জলাধারের পানির প্রবাহ বজায় রাখতে ভবিষ্যতে উঁচু ব্রিজ করে স্থায়ী রাস্তা নির্মাণ করা হবে। জনগণের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে আমরা সাময়িকভাবে রাস্তাটি নির্মাণের জন্য ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের কাছে আবেদন করি। ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডকে ধন্যবাদ অনুমোদনের জন্য। তাদের সহযোগিতায় ঈদের আগেই রাস্তাটি সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছি।

ডিএনসিসি প্রশাসক আরও বলেন, রাস্তাটি আগে এক লেনের ছিল, বর্তমানে দুই লেন করা হয়েছে। রাস্তার দুইপাশে সবুজায়নের জন্য বৃক্ষরোপণ করা হচ্ছে। জনগণকে ভালো কাজ উপহার দিতে আমরা নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছি।

এমএমএ/কেএসআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।