বিতর্কের মাধ্যমে বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজ সৃষ্টি হয় : তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রাম
প্রকাশিত: ০৭:৩৪ পিএম, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, আগে টেলিভিশনে বিতর্ক অনুষ্ঠান ছিল না, কারণ বিতর্কে অনেক সময় সরকারের সমালোচনা করা হয়। আমি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার পর টেলিভিশন বিতর্ক প্রতিযোগিতা শুরু করি। কারণ সরকার সব সময় যুক্তিসংগত বিতর্ককে স্বাগত জানায়। বিতর্কের মাধ্যমে বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজ সৃষ্টি হয়।

শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের প্রথম আন্তঃস্কুল ইংরেজি বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়ন নয়, ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত সমৃদ্ধ বুদ্ধিবৃত্তিক ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনে বিতর্ক চর্চার বিকল্প নেই। এখন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগ। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য সরকার ২০০৮ সাল থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন শুরু করে যা এখন বাস্তবায়িত। তারপরও আমাদের চ্যালেঞ্জ নিতে হবে।

তিনি শিক্ষার্থীদের চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে নিজেদের তৈরি হওয়ার আহ্বান জানান।

চূড়ান্ত পর্বের বিতর্ক আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো বাংলাদেশ টেলিভিশন, চট্টগ্রাম কেন্দ্রের প্রথম আন্তঃস্কুল ইংরেজি বিতর্ক প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতায় ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ।

এবারের প্রতিযোগিতায় সারাদেশের ৬৪টি স্কুল বিতর্কে অংশগ্রহণ করে।

সভায় বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার নূর আনোয়ার হোসেন রঞ্জুর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলাম, একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক এম এ মালেক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সুকান্ত ভট্টাচার্য্য বক্তব্য রাখেন।

ইকবাল হোসেন/এমআইএইচএস/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।