যে কারণে অন্যের হেডফোন ব্যবহার করবেন না

বেশি সময় ধরে কথা বললে, গোপনীয়তা বজায় রাখার প্রয়োজন না হলে লাউডস্পিকারে কথা বলুন। অডিওর চেয়ে ভিডিও কলে লাউডস্পিকারে কথা বলুন। সরাসরি কানের সঙ্গে যোগ থাকবে না। পড়ুয়াদের জন্য এই সর্তকতা জরুরি। যতটা সম্ভব হেডফোন কম ব্যবহার করুন। ছবি: সংগৃহীত

বড় ইয়ারপ্যাডযুক্ত হেডফোন ব্যবহার করতে হবে। ইয়ারপ্লাগ নয়। খুব ভালোমানের হেডফোনে শব্দদূষণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে বলে, এটি ব্যবহারে শ্রবণশক্তি হ্রাসের আশঙ্কা কমে। ছবি: সংগৃহীত

বেশির ভাগ হেডফোন এয়ার টাইট অর্থাৎ কানে বাতাস প্রবেশ করতে পারে না। ফলে শ্রবণ শক্তির ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থেকেই যায়। বাতাস চলাচল করতে পারে, এমন হেডফোন ব্যবহার করুন। হেডফোন পরিবার বা অন্যদের সঙ্গে শেয়ার না করাই ভালো। এতে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। শ্রবণশক্তির ক্ষতি হয়। ছবি: সংগৃহীত

বেশির ভাগ হেডফোন এয়ার টাইট অর্থাৎ কানে বাতাস প্রবেশ করতে পারে না। ফলে শ্রবণ শক্তির ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থেকেই যায়। বাতাস চলাচল করতে পারে, এমন হেডফোন ব্যবহার করুন। হেডফোন পরিবার বা অন্যদের সঙ্গে শেয়ার না করাই ভালো। এতে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। শ্রবণশক্তির ক্ষতি হয়। ছবি: সংগৃহীত

অল্প আলোয় অনেক দিন ধরে পড়লে যেমন চোখের ক্ষতি হয়, ঠিক তেমনই মোবাইলে কথা ভালো শোনা না গেলে বা কাটাকাটা কথা শোনা গেলেও কানের স্নায়ুর উপরে চাপ পড়ে। কথা বলতে বলতে কল ড্রপ হলে, কথা ভালো শোনা না গেলে অপরপক্ষকে জানিয়ে তখনই ফোন কেটে দিন। ফোন রিস্টার্ট করে আবার কল করে কথা শুরু করুন। ছবি: সংগৃহীত

এক কানে হেডফোন বেশিক্ষণ না রেখে, অদলবদল করুন। মোবাইলের চার্জ শেষের দিকে গেলে ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি। মোবাইল বা ল্যাপটপে চার্জ চলাকালীন কথা বলা এড়িয়ে চলুন। ছবি: সংগৃহীত

অনলাইন ক্লাস শুরুর আগে হেডফোনো সম্পূর্ণ চার্জ দিন। দীর্ঘক্ষণ ফোনে কথা বলার সময়ে আমাদের মাথা-কানের অংশটা গরম হয়ে যায়। তাই মাঝে অবশ্যই বিরতি নিন। ছবি: সংগৃহীত

অন্যের হেডফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। এতে বিভিন্ন রোগ-জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। ছবি: সংগৃহীত