করলা চাষে বদলে গেছে কৃষকদের ভাগ্য

প্রকাশিত: ০৩:০১ পিএম, ১৭ মে ২০২৫ আপডেট: ০৩:০১ পিএম, ১৭ মে ২০২৫

মাচায় ঝুলছে সবুজ করলা। এ দৃশ্য মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের পাড়ের টং গ্রামের নিত্যদিনের চিত্র। ছবি: ওমর ফারুক নাঈম

 

  • এখানে শতভাগ পরিবার কোনো না কোনোভাবে যুক্ত করলা চাষের সঙ্গে। বছরের বড় সময়জুড়ে মাটি, মানুষ আর প্রকৃতি কথা বলে করলা নিয়ে।

    এখানে শতভাগ পরিবার কোনো না কোনোভাবে যুক্ত করলা চাষের সঙ্গে। বছরের বড় সময়জুড়ে মাটি, মানুষ আর প্রকৃতি কথা বলে করলা নিয়ে।

  • মানুষ এ গ্রামকে চেনে ‘করলা গ্রাম’ নামে। অধিকাংশ কৃষক বাণিজ্যিক ভাবে করলা চাষ করেন।

    মানুষ এ গ্রামকে চেনে ‘করলা গ্রাম’ নামে। অধিকাংশ কৃষক বাণিজ্যিক ভাবে করলা চাষ করেন।

  • হাইব্রিড জাত ‘টিয়া সুপার’ করলার উৎপাদন হয় ৪০-৪৫ দিনের মধ্যে। সময় কম, ফলন বেশি এ হিসাবেই লাভবান হচ্ছেন সবাই।

    হাইব্রিড জাত ‘টিয়া সুপার’ করলার উৎপাদন হয় ৪০-৪৫ দিনের মধ্যে। সময় কম, ফলন বেশি এ হিসাবেই লাভবান হচ্ছেন সবাই।

  • বিষমুক্ত করলা চাষে বদলে গেছে গ্রামের কৃষকদের ভাগ্য। উৎপাদিত করলা যাচ্ছে রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে।

    বিষমুক্ত করলা চাষে বদলে গেছে গ্রামের কৃষকদের ভাগ্য। উৎপাদিত করলা যাচ্ছে রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে।

  • প্রতিদিন দেশের নানা প্রান্ত থেকে পাইকাররা আসছেন গ্রামে। এখানকার করলা যাচ্ছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লাসহ বড় শহরগুলোতে। একদিকে যেমন কৃষকের মুখে হাসি, অন্যদিকে কর্মসংস্থান হয়েছে অনেকের।

    প্রতিদিন দেশের নানা প্রান্ত থেকে পাইকাররা আসছেন গ্রামে। এখানকার করলা যাচ্ছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লাসহ বড় শহরগুলোতে। একদিকে যেমন কৃষকের মুখে হাসি, অন্যদিকে কর্মসংস্থান হয়েছে অনেকের।