শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১০:৪৪ এএম, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) বাদ আসর রাজধানীর কলাবাগানে কাজী বশির উদ্দিন রোড জামে মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

মাহমুদ উল্লাহ ছিলেন জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের (জেডআরএফ) পরিচালক ডা. শাহ মুহাম্মদ আমান উল্লাহর পিতা।

মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ইসমাইল জবিহউল্লাহ, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম, অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, মীর সরফত আলী সপু, রফিকুল আলম মজনু, তানভীর আহমেদ রবিন, সৈয়দ এহসানুল হুদা, অধ্যাপক ড. সোহাগ আউয়াল, ড. আবুল হাসনাত মো. শামীম।

এছাড়াও ছিলেন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশিদ, মহাসচিব ডা. জহিরুল ইসলাম শাকিল, সিনিয়র সহসভাপতি ডা. আবুল কেনান, এবিএম আবদুস সাত্তার, মিয়া নূর উদ্দিন আহাম্মেদ অপু, ডা. পারভেজ রেজা কাকন, বেলায়েত হোসেন মৃধা, আব্দুল কাদির ভুঁইয়া জুয়েল, এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, ওবায়দুল হক নাসির, নূরুল ইসলাম নয়ন, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, ফখরুল ইসলাম রবিন, জহির উদ্দিন তুহিন, অধ্যাপক ডা. আনোয়ারুল হক, আব্দুল বাতেন শামীম, আতিকুর রহমান রুমন, মেহেদুল ইসলামসহ ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের অসংখ্য নেতাকর্মী। মরহুমের দুই ছেলে ডা. শাহ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ ও ইঞ্জিনিয়ার শাহ আদনান মাহমুদসহ আত্মীয়-স্বজনরাও উপস্থিত ছিলেন।

মিলাদ মাহফিলে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, সাবেক নৌবাহিনী প্রধান মাহবুব আলী খান এবং আরাফাত রহমান কোকোর রুহের মাগফিরাত কামনা করা হয়। এছাড়া, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, তার শ্বাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু, স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান, বড় মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান এবং আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী-সন্তানদের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।

মরহুমের বন্ধু ইসমাইল জবিহউল্লাহ স্মৃতিচারণ করে বলেন, মাহমুদ উল্লাহ আমার দীর্ঘদিনের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। তার মৃত্যু আমাকে বেশ বিচলিত করেছে। আপনারা সকলে আমার জন্য ও বন্ধু মাহমুদ উল্লাহ'র জন্য দোয়া করবেন।

উল্লেখ্য, গত শনিবার (৩০ আগস্ট) ৭৯ বছর বয়সে মাহমুদ উল্লাহ রাজধানীর কমফোর্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। পেশাগত জীবনে তিনি ঢাকার গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুল ও আরমানিটোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি দুই ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন রেখে গেছেন।

কেএইচ/কেএইচকে/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।