বিবিএসকে শক্তিশালী করতে ৮ সদস্যবিশিষ্ট বিশেষজ্ঞ টাস্কফোর্স গঠন

বিশেষ সংবাদদাতা
বিশেষ সংবাদদাতা বিশেষ সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ১১:৩৭ এএম, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর লোগো। ফাইল ছবি

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) আরও শক্তিশালী করতে ৮ সদস্যবিশিষ্ট বিশেষজ্ঞ টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। এই টাস্কফোর্স আগামী ৯০ দিনের মধ্যে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বরাবর একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিল করবে।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপ-সচিব (তথ্য ব্যবস্থাপনা-২ আদি শাখা) মুনিরা ইসলামের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমানকে সভাপতি করে গঠিত বিশেষজ্ঞ টাস্কফোর্সের অন্য সদস্যরা হলেন- বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাবেক মহাপরিচালক ড. মো. আব্দুল ওয়াজেদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (র‍্যাপিড) এর চেয়ারম্যান ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান সমিতির সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইএসআরটি বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ শাহাদৎ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. অতনু রব্বানী বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) এর গবেষণা পরিচালক ড. মোহাম্মদ ইউনুস।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধীনে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক উৎপাদিত পরিসংখ্যানের গুণগতমান, স্বচ্ছতা ও প্রাপ্যতা পর্যালোচনা করে প্রতিষ্ঠানটিকে শক্তিশালীকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে সুনির্দিষ্ট ও বাস্তবায়নযোগ্য সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে ৮ সদস্য বিশিষ্ট বিশেষজ্ঞ টাস্কফোর্স গঠন করা হলো।

টাস্কফোর্স সভাপতি নিয়মিত পরিকল্পনা উপদেষ্টাকে কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিত করবেন। পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ টাস্কফোর্সকে কার্য সম্পাদনের প্রয়োজনীয় সাচিবিক ও অবকাঠামগত সহায়তা দেবে।

এমইউ/এএমএ/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।