এআইইউবিতে ডিজিটাল সিকিউরিটি নিয়ে ‘ট্রেনিং ফর ট্রেইনার্স’ অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০১:২৬ পিএম, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণে অংশ নেন

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি- বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগে ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি’ বিষয়ক ‘ট্রেনিং ফর ট্রেইনার্স’ সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৪ নভেম্বর ২০২৫) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে এই সেশন অনুষ্ঠিত হয়। সেশনটি পরিচালনা করেন এশিয়া সেন্টারের প্রোগ্রাম ম্যানেজার সঞ্জয় গাথিয়া। তিনি বর্তমান মিডিয়া পরিবেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরেন এবং সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা কোন কোন ঝুঁকির মুখোমুখি হন, সে বিষয়ে অংশগ্রহণকারীদের ধারণা দেন।

এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সিজেইএন বাংলাদেশ এবং এশিয়া সেন্টারের যৌথ উদ্যোগ। এশিয়া সেন্টার জাতিসংঘের ইকোসোক-এর স্পেশাল কনসালটেটিভ স্ট্যাটাসধারী একটি সিভিল সোসাইটি রিসার্চ ইনস্টিটিউট। গুগলের সহায়তায় পরিচালিত এশিয়া সেন্টারের ডিজিটাল সিকিউরিটি ট্রেনিং (ডিএসটি) প্রোগ্রামের লক্ষ্য হলো এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ভুল তথ্য, ডিজিটাল হুমকি এবং সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকির নেতিবাচক প্রভাব কমানো। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণে অংশ নেন।

উদ্বোধনী বক্তব্যে এমএমসি বিভাগের উপদেষ্টা ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া বলেন, তথ্য সংগ্রহ, যোগাযোগ ও কনটেন্ট প্রকাশে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের ওপর দ্রুত নির্ভরতা বাড়ছে। ফলে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ডিজিটাল সিকিউরিটি আজ অপরিহার্য।

ট্রেনিংয়ে অনলাইন জালিয়াতি, প্রতারণা, প্ল্যাটফর্মভিত্তিক হুমকি, ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি)-এর দুর্বলতা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও এআই-নির্ভর সাইবার ঝুঁকিসহ নানা নতুন ঝুঁকি তুলে ধরেন সঞ্জয় গাথিয়া। ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কীভাবে ডিজিটাল নিরাপত্তা ও সহনশীলতা বাড়াতে পারে, সে সম্পর্কেও তিনি ব্যবহারিক পরামর্শ দেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এমএমসি বিভাগের শিক্ষক মিস রানি এলেন ভি রামোস।

এএমএ/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।