গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন পেলেন সোহাগ-আসাদুজ্জান

জেলা প্রতিনিধি
জেলা প্রতিনিধি জেলা প্রতিনিধি গাইবান্ধা
প্রকাশিত: ০৫:৫৯ পিএম, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
নাজমুল হাসান সোহাগ ও ডা. এ কে এম আসাদুজ্জমান

গাইবান্ধা-৩ আসনে নাজমুল হাসান সোহাগ ও গাইবান্ধা-৫ আসনে ডা. এ কে এম আসাদুজ্জমানকে মনোনয়ন দিয়েছেন এনসিপি।

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) ঢাকার বাংলামোটর রূপায়ন টাওয়ার এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয় এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ওইসব প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়।

গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী) আসনের প্রার্থী নাজমুল হাসান সোহাগ সাদুল্লাপুর উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের আব্দুর রহমান ও মোছা. ছোমেলা রহমান দম্পতির ছেলে।

গাইবান্ধা-৫ (ফুলছড়ি-সাঘাটা) আসনের প্রার্থী ডা. এ কে এম আসাদুজ্জামান সাঘাটা উপজেলার চন্দন পাট গ্রামের আজিজুর রহমান আকন্দ ও মোছা. কামরুন্নাহার দম্পতির ছেলে।

ভোটাররা বলছেন, আওয়ামী লীগ দেশে দুঃশাসন চালানোর কারেন দেশ থেকে পালিয়ে যেতে হয়েছে। আবার যদি কোনো দল সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন, জুলুম করে দুঃশাসন চালানো পরিকল্পনা করে, সেই দলের যত ভালো প্রার্থী হোক, তাদের ভোট আর সাধারণ মানুষ দিবে না। যে দলের নেতাকর্মীদের দ্বারা সাধারণ মানুষের কোনো ক্ষতি হবে না, তাদের ভোট দেওয়ার পরিকল্প না করছেন তারা।

এসনিসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) ও গাইবান্ধা-৩ আসনের প্রার্থী নাজমুল হাসান সোহাগ বলেন, আমি রাজনীতি করি মানুষের সেবা করার জন্য। এ আসনের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ আমার লক্ষ্য। জনগণের ভালোবাসা ও দোয়া পেলে উন্নয়ন ও পরিবর্তনের নতুন অধ্যায় সূচনা করবো।

এসনিসিপির গাইবান্ধা-৫ আসনে ডা. এ কে এম আসাদুজ্জমান বলেন, আমার রাজনীতি করার ইচ্ছা কখনো ছিল না। কিন্তু সময়ের দাবি, এলাকার মানুষের চাওয়া–পাওয়া, নদীভাঙন, বন্যার কষ্ট, পিছিয়ে পড়া মানুষের আহ্বান আমাকে রাজনীতিতে আসতে বাধ্য করেছে।

তবে দুই আসনে এনসিপির দুই প্রার্থীকে নিজ নিজ আসনের সাধারণ ভোটাররা চেনেন না। বিগত সময়ে ভোটের এলাকায় তারা সামাজিক বা অন্য কোনো প্রোগ্রামে তাদের কেউ দেখেননি বলে দাবি সাধারণ ভোটারদের।

আনোয়ার আল শামীম/আরএইচ/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।