ধর্মেন্দ্রর বিদায়ের দিনে ভাইরাল ‘ইক্কিস’র ট্রেলার

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৮:৪৯ পিএম, ২৪ নভেম্বর ২০২৫
‘ইক্কিস’র ট্রেলার দেখে কেঁদেছেন ধর্মেন্দ্রর অনুরাগীরা। ছবি: সংগৃহীত

ডিসেম্বরের ৮ তারিখে নব্বইয়ের কোঠায় পা রাখার কথা ছিল বলিউডের ‘হি-ম্যান’ ধর্মেন্দ্রের। কিন্তু জন্মদিনের চোদ্দো দিন আগেই আজ (২৪ নভেম্বর) তিনি ইহলোকের মায়াত্যাগ করে স্বর্গলোকের উদ্দেশে রওনা হন। সাড়ে ছয় দশকের গৌরবময় সিনেমা জীবনে ধর্মেন্দ্র তিনশোরও বেশি ছবিতে অভিনয় করে ভারতীয় চলচ্চিত্রকে সমৃদ্ধ করেছেন।

অভিনেতার প্রয়াণের দিনেই সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচিত হলো তার অন্তিম সিনেমা ‘ইক্কিস’র ট্রেলার।

শ্রীরাম রাঘবন পরিচালিত এই সিনেমা একাত্তর সালের বসন্তর যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে তৈরি। ধর্মেন্দ্র এখানে শহিদ সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট পিভিসি অরুণ ক্ষেত্রপালের বাবার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। তিন সপ্তাহ আগে মুক্তিপ্রাপ্ত ট্রেলারে দেশমাতৃকার প্রতি কর্তব্যে অবিচল পিতা-পুত্রের রসায়ন দর্শককে মুগ্ধ করেছিল।

 
 
 
View this post on Instagram

A post shared by Maddock Films (@maddockfilms)

আজ প্রকাশিত নতুন ঝলকে সেই আবেগ আরও জেগে ওঠে। ছবিতে অরুণ ক্ষেত্রপালকে তার অসীম বীরত্বের জন্য মরণোত্তর পরমবীর চক্র সম্মানে ভূষিত করা হয়। এছাড়া, অমিতাভ বচ্চনের নাতি অগস্ত্য নন্দা চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ধর্মেন্দ্রের অভিনীত চরিত্রটি সেই বাবার ভূমিকায়, যা পর্দায় শেষবারের জন্য দর্শকের চোখে জল আনে।

‘শোলে’ থেকে ‘ইক্কিস’, ধর্মেন্দ্রের ফিল্মি জীবনে অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে বন্ধুত্বের এক চক্র সম্পূর্ণ হলো এই সিনেমার সুবাদে। দিন কয়েক আগে ছবির ঝলক শেয়ার করে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন অমিতাভ। বয়সে বড় বন্ধু বীরুর শেষকৃত্যেও উপস্থিত ছিলেন ‘জয়’।

আরও পড়ুন:
ধর্মেন্দ্রর পরিবারের কে কোথায়, কী করেন এখন?
ধর্মেন্দ্রর শেষ ভিডিও বার্তা ভাইরাল

ধর্মেন্দ্রের শেষ সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টেও দেখা গেছে ‘ইক্কিস’র ট্রেলার। ভক্তমহল আজকে এই ঝলক দেখে কেঁদেছেন। আগামী ২৫ ডিসেম্বর, বড়দিনে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ‘ইক্কিস’, তবে সেই দিন বড়পর্দায় শেষবারের জন্য ধর্মেন্দ্র ম্যাজিক উপভোগ করতে পারলেন না তিনি। শোকবুকে ধারণ করে অনুরাগীরা মুখিয়ে রয়েছেন এই শেষ সিনেমার জন্য।

এমএমএফ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।