করোনায় আরও ৩৫০ জনের মৃত্যু, শীর্ষে জার্মানি
বিশ্বে মহামারি করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে সংক্রমিত হয়েছেন ৭১ হাজার ৮৪৩ জন। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বে মোট মৃত্যু বেড়ে ৬৮ লাখ ৬৮ হাজার ৫৮৬ জন এবং শনাক্ত বেড়ে ৬৮ কোটি ৭৪ লাখ ৩৫ হাজার ৮২০ জনে দাঁড়িয়েছে।
এছাড়া ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ৪০৫ জন। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৬৫ কোটি ৯৯ লাখ ২০ হাজার ১৬ জন।
বৃহস্পতিবার (৪ মে) সকালে আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান বিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য জানা যায়।
২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায় আর দৈনিক মৃত্যুতে শীর্ষে রয়েছে জার্মানিতে। দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় জার্মানির পরেই রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও রোমানিয়া।
জার্মানিতে ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ১১৮ জন এবং সংক্রমিত হয়েছেন ১ হাজার ৯৫৩ জন। দেশটিতে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত ৩ কোটি ৮৪ লাখ ৮ হাজার ৮২ জন এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৭৩ হাজার ২২৮ জন
দক্ষিণ কোরিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৮ জন এবং সংক্রমিত হয়েছেন ২০ হাজার ১৯৭ জন। দেশটিতে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত ৩ কোটি ১২ লাখ ১২ হাজার ৫৯৮ জন এবং মারা গেছেন ৩৪ হাজার ৫০৫ জন।
একদিনে যুক্তরাষ্ট্রে সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৮৩১ জন এবং মারা গেছেন ৫৩ জন। করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এ দেশটিতে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত ১০ কোটি ৬৭ লাখ ৩৪ হাজার ২৬৯ জন এবং মারা গেছেন ১১ লাখ ৬১ হাজার ৯৩৫ জন।
জাপানে ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৬ হাজার ৬৩১ জন এবং মারা গেছেন ২৭ জন। করোনা মহামারির শুরু থেকে পূর্ব এশিয়ার এ দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৩ কোটি ৩৭ লাখ ৫৯ হাজার ৬১৪ জন শনাক্ত এবং মারা গেছেন ৭৪ হাজার ৫৯৬ জন।
রাশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৩৩ জন এবং সংক্রমিত হয়েছেন ৩ হাজার ২১৪ জন। এ নিয়ে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৩৯৯ জনে আর সংক্রমণ বেড়ে হয়েছে ২ কোটি ২৮ লাখ ৬২ হাজার ৬৯ জন।
রোমানিয়ায় একদিনে মারা গেছেন ৪২ জন এবং সংক্রমিত হয়েছেন ৩ হাজার ৭৭৮ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত ৩৩ লাখ ৯৩ হাজার ৯০২ জন এবং মোট মারা গেছেন ৬৮ হাজার ৮৯ জন।
ইন্দোনেশিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন ২ হাজার ৬৪৭ জন। একই সময়ে ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটিতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত ৬৭ লাখ ৭৯ হাজার ৬৩১ জন এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৬১ হাজার ৩৫২ জন।
ইএ/এএসএম