নির্বাচন নিয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশা কেটে গেছে: জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৪:৪২ পিএম, ১৪ জুন ২০২৫
ফাইল ছবি

লন্ডনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের মধ্যদিয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশা কেটে গেছে বলে মনে করছেন জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের শীর্ষ নেতারা।

তারা বলছেন, আগামী রমজানের আগেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে যে ফলপ্রসূ ঐকমত্য হয়েছে তা অনিশ্চয়তা কাটিয়ে দেশের মানুষের জন্য এনেছে স্বস্তির বার্তা, আশার আলো।

শনিবার (১৪ জুন) সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জোটের নেতারা এসব কথা জানান।

বিবৃতিতে জোটের শীর্ষ নেতারা বলেন, দেশবাসীর প্রত্যাশা, ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে অনুষ্ঠিত এই ফলপ্রসূ বৈঠকের মধ্যদিয়ে এখন সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া এগিয়ে যাবে, দেশের গণতন্ত্রে উত্তোরণের পথও আরও সহজ হবে। সেদিক থেকে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে দুই নেতার শীর্ষ পর্যায়ের এই বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

তারা বলেন, বৈঠকে নির্বাচনের সময় এগিয়ে নিয়ে আসা এবং বিচার ও সংস্কার কাজে দ্রুত অগ্রগতি অর্জন করার যে আলোচনা হয়েছে, সেটাকে আমরা ইতিবাচক বলে মনে করি।

জোটের শীর্ষ নেতারা বলেন, এই বৈঠকে একটা বোঝাপড়ার জায়গা তৈরি হলো। এছাড়া পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দল ও জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, এই বৈঠকের মধ্যদিয়ে সেই প্রত্যাশাও অনেকখানি অর্জন হয়েছে বলে দেশবাসী মনে করে।

বিবৃতিতে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের আহ্বায়ক ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাগপার সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান, গণদলের চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ডা. সৈয়দ নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসিম খান, এনডিপির চেয়ারম্যান ক্বারী আবু তাহের, ডেমোক্রেটিক লীগের (ডিএল) সাধারণ সম্পাদক খোকন চন্দ্র দাস, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এসএম শাহাদাত পিপলস লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট গরীবে নেওয়াজ এবং বাংলাদেশ ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল বারেক স্বাক্ষর করেন।

কেএইচ/ইএ/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।