এমফিল, পিএইচডি ভর্তিতে নীতিমালা প্রণয়নে হাইকোর্টের রুল

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৩:২৪ পিএম, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
ফাইল ছবি

এমফিল ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) নিষ্ক্রিয়তাকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এর পাশাপাশি নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব (উচ্চ শিক্ষা বিভাগ), বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে চার সপ্তাহের মধ্যে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

রোববার (১৬ নভেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি ফাহমিদা কাদের এবং বিচারপতি আসিফ হাসানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট জুয়েল আজাদ, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন আদনান।

আইনজীবী অ্যাডভোকেট জুয়েল আজাদ জাগো নিউজকে জানান, বাংলাদেশে এমফিল ও পিএইচডি ভর্তি প্রক্রিয়ায় সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা না থাকায় ভর্তি প্রক্রিয়া গ্রেডিং সিস্টেমে ব্যাপক বৈষ্যম্য দেখা দেয়। এ বৈষম্য দূরীকরণে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছেন। কিন্তু, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।

আইনজীবী বলেন, এসএসসি ও এইচএইচসি, অনার্স ও মাস্টার্সসহ যে ন্যূনতম নম্বর ও বিভাগসহ (জিপিএ) চাওয়া হয়, তা বৈষম্যমূলক ও বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে তারতম্য দেখা যায়। নীতিমালা না থাকাই এর কারণ। ফলে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

এফএইচ/এএমএ

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।