২০১৫ বিশ্বকাপের প্রাইজমানি বাড়ছে


প্রকাশিত: ০৪:৪৫ এএম, ১১ নভেম্বর ২০১৪

অবশেষে এলো সুখবরটি। ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগে নিষিদ্ধ হওয়া পাকিস্তানি পেসার মোহাম্মদ আমিরের ক্রিকেটে ফেরার সময়টা এগিয়ে এলো আরো। সামনের বছর ফেব্রুয়ারিতেই ঘরোয়া ক্রিকেটে দেখা যেতে পারে এই তরুণ পেসারকে। ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) বৈঠকে অ্যান্টি করাপশন কোড সংশোধন করায় আমিরের মতো নিষিদ্ধ ক্রিকেটাররা শর্তসাপেক্ষে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষের আগেই ফিরতে পারবেন ক্রিকেটে।

দুবাইয়ে আইসিসির বৈঠকে ঠিক হয়েছে ২০১৫ বিশ্বকাপের প্রাইজমানিও। বিশ্বকাপের এবারের প্রাইজমানি ১০ মিলিয়ন ডলারের। যা ২০১১ বিশ্বকাপের চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি। কোনো ম্যাচ না হেরে বিশ্বকাপ জিতলে তারা পাবে ৪০ লাখ ২০ হাজার ডলার। আর কোনো দল যদি এক ম্যাচ হেরে হাতে তোলে শিরোপা তাহলে তাদের পকেটে উঠবে ৩৯ লাখ ৭৫ হাজার ডলার।

২৯ মার্চ মেলবোর্নের ফাইনালে হেরে যাওয়া দল পাবে ১৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার। আর সেমিফাইনালে হেরে যাওয়া দল দুটি পাবে ৬ লাখ ডলার করে। ২০১৫ বিশ্বকাপে হওয়া ৪৯টি ম্যাচেই থাকছে ডিআরএস পদ্ধতি। নক-আউট রাউন্ডের জন্য থাকবে রিজার্ভ ডে। তবে ‘টাই’ ম্যাচের জন্য থাকবে না কোনো সুপার ওভার। এমনকি কোয়ার্টার ফাইনাল ও সেমিফাইনালে ম্যাচ টাই হলেও গ্রুপ পর্বের পারফরম্যান্সে এগিয়ে থাকা দল সুবিধা পাবে। আর ফাইনাল ম্যাচ টাই কিংবা পরিত্যক্ত হলে দুই দলকে যুগ্মভাবে ঘোষণা করা হবে চ্যাম্পিয়ন।

২০১৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আইসিসি ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ের শীর্ষ আট দল যোগ্যতা অর্জন করবে ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে। দুই বছর পর ওই ইংল্যান্ডেই হতে যাওয়া বিশ্বকাপে ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ের শীর্ষ দশের প্রথম আট দল সরাসরি চলে যাবে বিশ্বকাপের মূল পর্বে। ৯ ও ১০ নম্বরে থাকা বাকি দুই দলকে যোগ্যতা অর্জনের জন্য খেলতে হবে ২০১৮ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে।

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।