ভোলার মেয়ে নেপালে চ্যাম্পিয়ন, হতে চান অভিনেত্রী

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৪:৩১ পিএম, ২৮ এপ্রিল ২০২৫

বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল ভোলা। রুপে-গুণে তার তুলনা নেই। সেই অঞ্চলের মেয়ে প্রিয়াঙ্কা চৌধুরী। দু চোখ ভরা স্বপ্ন নিয়ে পাড়ি দিয়েছিলেন নেপালে। অবশেষে সেখানে স্বপ্ন জয় হয়েছে তার। গত ১৯ এপ্রিল নেপালের কাঠমান্ডুর পাঁচতারকা হোটেল ইয়াক্যাং অনুষ্ঠিত হয়েছে দুই বাংলার গ্ল্যামার প্রতিযোগিতা ‘বর্ষা সুন্দরী’র সিজন ফোর। সেখানে ‘অপরূপা’ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন প্রিয়াঙ্কা।

নেটিজেনরা প্রশংসায় ভাসাচ্ছেন তাকে। দেশে ফিরে পেয়েছেন কাছের-দূরের মানুষের ভালোবাসা। সেই প্রশংসা আর ভালোবাসাকে শক্তি হিসেবে নিয়ে নিজেকে শোবিজেই প্রতিষ্ঠা করতে চান তিনি। হয়ে ওঠতে চান দেশসেরা অভিনেত্রীদের একজন।

এরইমধ্যে রাসেল শিকদার, অংকুরের পরিচালনায় বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপনে মডেল হিসেবে কাজ করে দর্শকের নজর কেড়েছেন। পাশাপাশি রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত ‘সেলিব্রিটিস চয়েজ’সহ কয়েকটি প্রতিথযশা ফ্যাশন হাউজেরও মডেল হয়েছেন তিনি। অপেক্ষায় আছেন ভালো গল্পের, ভালো নির্মাতার। ব্যাটে বলে মিললেই অভিনয় করতে প্রস্তুত প্রিয়াঙ্কা। শৈশব থেকেই সিনেমার নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন প্রিয়াঙ্কার। তবে নাটক, সিনেমা এবং ওটিটি- সব মাধ্যমে নিজেকে মেলে ধরতে চান তিনি।

ভোলার মেয়ে নেপালে চ্যাম্পিয়ন, হতে চান অভিনেত্রী

এই তরুণ তুর্কী বলেন, ‘আমাদের ইন্ডাস্ট্রির অনেক প্রিয় প্রিয় শিল্পীর অভিনয়ই আমি দেখেছি। তাদের অভিনয় দেখে দেখে নিজের মনের মধ্যে স্বপ্ন বুনেছি একদিন আমিও অভিনয় করবো, তাদের মতো বড় শিল্পী হবো। সেই স্বপ্ন নিয়েই শোবিজে পথচলা। আমি সৌভাগ্যবান যে একটি ভালো প্লাটফর্মের মধ্য দিয়ে নিজের মেধা ও সৌন্দর্য্যকে কিছুটা হলেও প্রমাণ করতে পেরেছি। এই সাফল্যকে প্রেরণা হিসেবে নিয়ে আগামীর দিনগুলো রঙিন করতে চাই।’

অল্প কিছুদিনের মধ্যেই রাজধানীর আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি) -তে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুরু করতে যাচ্ছেন। শোবিজে পথচলার পাশাপাশি নিজের উচ্চশিক্ষাও শেষ করতে চান মেধাবী প্রিয়াঙ্কা চৌধুরী।

এলআইএ/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।