পদ্মা সেতু উদ্বোধন: সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
স্বপ্ন পূরণে আরও একধাপ এগোলো বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ়তায় খরস্রোতা পদ্মা নদীর ওপর নির্মিত হয়েছে সেতু। সেটি উদ্বোধন করতে এরই মধ্যে পদ্মার মাওয়া প্রান্তে আয়োজিত সুধী সমাবেশে বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার সকাল ১০টায় তিনি সভামঞ্চে পৌঁছান। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দর থেকে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্তের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন তিনি।
সফরসূচি অনুযায়ী, শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় তেজগাঁওয়ের পুরোনো বিমানবন্দর থেকে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্তের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পদস্থ কর্মকর্তারা তার সঙ্গে ছিলেন।
দিনের কার্যসূচি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী সকাল ১০টায় মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। সেখানে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে সুধী সমাবেশের আয়োজন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করবেন।
বেলা ১১টায় পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধন খাম ও সিলমোহর প্রকাশ করবেন। ১১টা ১০ মিনিটে টোলপ্লাজার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে টোল দিয়ে ১১টা ১৫ মিনিটে মাওয়া প্রান্তে উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন করে মোনাজাতে অংশ নেবেন।
১১টা ২৩ মিনিটে সড়কপথে জাজিরা প্রান্তের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন। বহুল কাঙ্ক্ষিত পদ্মা সেতু পার হয়ে তিনি ১১টা ৪৫ মিনিটে পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করে আবারও মোনাজাতে অংশ নেবেন।
সেখান থেকে ১১টা ৫০ মিনিটে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার কাঁঠালবাড়ির উদ্দেশ্যে সড়কপথে যাত্রা করবেন। দুপুর ১২টায় কাঁঠালবাড়িতে আওয়ামী লীগের জনসভায় অংশ নেবেন।
দুপুর ২টা ৩৫ মিনিটে জনসভা শেষ করে শরীয়তপুরের জাজিরার সার্ভিস এরিয়া-২ এর উদ্দেশ্যে সড়কপথে যাত্রা করবেন। সেখানে কিছু সময় অবস্থান করবেন। পরে জাজিরা প্রান্ত থেকে হেলিকপ্টারযোগে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করবেন।
কেএসআর/এএসএম